শিক্ষামুলক ছড়া/কবিতা
আত্মত্রাণ
বিপদে মোরে রক্ষা করো,এ নহে মোর প্রার্থনা-বিপদে আমি না যেন করি ভয়।দুঃখতাপে ব্যথিত চিতেনাই বা দিলে সান্ত্বনা,দুঃখে যেন করিতে পারি
প্রবর্তকের ঘুর-চাকায়
যায় মহাকাল মূর্ছা যায়প্রবর্তকের ঘুর-চাকায় ।যায় অতীতকৃষ্ণ-কায়যায় অতীতরক্ত-পায়-যায় মহাকাল মূর্ছা যায়প্রবর্তকের ঘুর-চাকায়!প্রবর্তকের ঘুর-চাকায়! যায় প্রবীণচৈতি-বায়,আয় নবীনশক্তি আয়।যায় অতীতযায় পতিত, ‘আয়
পণ্ডশ্রম
এই নিয়েছে ঐ নিল যাঃ! কান নিয়েছে চিলে,চিলের পিছে মরছি ঘুরে আমরা সবাই মিলে।কানের খোঁজে ছুটছি মাঠে, কাটছি সাঁতারবিলে,আকাশ থেকে
ওরে নবীন ওরে আমার কাঁচা
ওরে নবীন, ওরে আমার কাঁচা,ওরে সবুজ, ওরে অবুঝ,আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা।রক্ত আলোর মদে মাতাল ভোরেআজকে যে যা বলে বলুক
অতি কিশোরের ছড়া
তোমরা আমায় নিন্দে ক’রে দাও না যতই গালি,আমি কিন্তু মাখছি আমার গালেতে চুনকালি,কোনো কাজটাই পারি নাকো বলতে পারি ছড়া,পাশের পড়া
কসাই
একদিন এক বিজ্ঞ কসাইডেকে বললোঃ ‘এই যে মশাই,বলুন দেখি, পাঁঠা কেন হিন্দুরা খায়,গরু কেন মুসলিমে?’আমি বললামঃ ‘ সে অনেক কথা,ফ্রেশ
ফুটকড়াই
পরির পাশে পরির বোন,দাঁড়িয়ে আছে কতক্ষণ।জ্বর থেকে তো উঠল কাল,রোদের তাপে মুখটি লাল।লম্বা লাইন ইস্কুলের,দাও দারোয়ান গেট খুলে।পরির পাশে পরির
হরবোলা
সে সে অনেক দিনের কথালোকটা ছিল হরবোলাযে খেলা সে দেখিয়ে গেলকখনও কি যায় ভোলা !বলল, বাবু, দেখবে মজাডাকব আমি এমন
সংকল্প
থাকব না’ক বদ্ধ ঘরেদেখব এবার জগৎটাকেকেমন করে ঘুরছে মানুষযুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে।দেশ হতে দেশ দেশান্তরেছুটছে তারা কেমন করে,কিসের নেশায় কেমন করেমরছে যে
চল চল চল
চল চল চল!ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদলনিম্নে উতলা ধরণি তল,অরুণ প্রাতের তরুণ দলচল রে চল রে চলচল চল চল।। ঊষার দুয়ারে
পড়ালেখা করে যেই
লেখা পড়া করে যেই।গাড়ী ঘোড়া চড়ে সেই।।লেখা পড়া যেই জানে।সব লোক তারে মানে।।কটু ভাষী নাহি হবে।মিছা কথা নাহি কবে।।পর ধন