বেদনার কবিতা

আমরা কেউ কেউ ডাস্টবিন

ডাস্টবিনেরা কষ্ট জমা করে রাখে,অদ্ভুত সব কষ্ট। উচ্ছিষ্টের কষ্ট, অবশিষ্টের কষ্টঅপেক্ষার কষ্ট, উপেক্ষার কষ্টরাতের কিংবা ক্ষুধার্তের কষ্ট।ডাস্টবিন দেখে ঝকঝকে ডাইনিঙরাসুগন্ধি

বাকি অংশ »

শুন্য

তোমার জন্য যতটা পথ হেঁটেছিততটা পথ হাঁটলেআমি পৌঁছে যেতে পারতাম জেরুজালেমআমার প্রিয়তম শহর।তোমার জন্য যতটা রাত কেঁদেছিততটা কান্নায় আমি ছুঁয়ে

বাকি অংশ »

মানুষ বড় অভিমানী 

মানুষ বড় অভিমানী প্রাণীসে চায়,তার মন খারাপ হলেপ্রিয় মানুষটাকে না বললেওসে বুঝে ফেলুক।ফোন করে খানিক ম্লান গলায়‘হ্যালো’ বলতেই ওপারের মানুষটা

বাকি অংশ »

কবর

এই খানে তোর দাদির কবর ডালিম-গাছের তলে,তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে।এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ,পুতুলের বিয়ে

বাকি অংশ »

মেঘনায় ঢল 

শোন্ মা আমিনা, রেখে দে রে কাজ ত্বরা করি মাঠে চল,এল মেঘনায় জোয়ারের বেলা এখনি নামিবে ঢল।নদীর কিনার ঘন ঘাসে

বাকি অংশ »

অন্ধকার

গভীর অন্ধকারের ঘুম থেকে নদীর চ্ছল চ্ছল শব্দেজেগে উঠলাম আবার ;তাকিয়ে দেখলাম পান্ডুর চাঁদ বৈতরণীর থেকে তার অর্ধেক ছায়াগুটিয়ে নিয়েছে

বাকি অংশ »

দুজন

‘আমাকে খোঁজো না তুমি বহুদিন – কতদিন আমিও তোমাকেখুঁজি নাকো; – এক নক্ষত্রের নিচে তবু – একই আলো পুথিবীর পারেআমরা

বাকি অংশ »

নগ্ন নির্জন হাত

আবার আকাশের অন্ধকার ঘন হয়ে উঠেছে :আলোর রহস্যময়ী সহোদরার মতো এই অন্ধকার।যে আমাকে চিরদিন ভালোবেসেছেঅথচ যার মুখ আমি কোনদিন দেখিনি,সেই

বাকি অংশ »

শঙ্খমালা

কান্তারের পথ ছেড়ে সন্ধ্যার আঁধারেসে কে এক নারী এসে ডাকিল আমারে,বলিল , তোমারে চাই :বেতের ফলের মতো নীলাভ ব্যথিত তোমার

বাকি অংশ »

হাওয়ার রাত

গভীর হাওয়ার রাত ছিল কাল— অসংখ্য নক্ষত্রের রাত;সারা-রাত বিস্তীর্ণ হাওয়া আমার মশারিতে খেলেছে;মশারিটা ফুলে উঠেছে কখনও মৌসুমী সমুদ্রের পেটের মতো,কখনও

বাকি অংশ »

তোমাকে ভালবেসে

আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বলএই জীবনের পদ্মপাতার জল;তবুও এ-জল কোথা থেকে এক নিমিষে এসেকোথায় চ’লে যায়;বুঝেছি আমি তোমাকে ভালোবেসেরাত ফুরোলে পদ্মের

বাকি অংশ »

সহজ

আমার এ গানকোনোদিন শুনিবে না তুমি এসে–আজ রাত্রে আমার আহ্বান ভেসে যাবে পথের বাতাসে–তবুও হৃদয়ে গান আসে!ডাকিবার ভাষা তবুও ভুলি

বাকি অংশ »
Scroll to Top