একুশের কবিতা

আমাকে কী মাল্য দেবে, দাও

তোমার পায়ের নিচে আমিও অমর হব,আমাকে কী মাল্য দেবে, দাও। এই নাও আমার যৌতুক, এক-বুক রক্তের প্রতিজ্ঞা।ধুয়েছি অস্থির আত্মা শ্রাবণের […]

আমাকে কী মাল্য দেবে, দাও বাকি অংশ »

ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯

আবার ফুটেছে দ্যাখো কৃষ্ণচূড়া থরে থরে শহরের পথেকেমন নিবিড় হয়ে। কখনো মিছিলে কখনো-বাএকা হেঁটে যেতে যেতে মনে হয়- ফুল নয়,

ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ বাকি অংশ »

বাংলাটা ঠিক আসে না

ছেলে আমার খুব ‘সিরিয়াস’, কথায়-কথায় হাসে নাজানেন দাদা, আমার ছেলের, বাংলাটা ঠিক আসে না।ইংলিশে ও ‘রাইমস’ বলে‘ডিবেট’ করে, পড়াও চলেআমার

বাংলাটা ঠিক আসে না বাকি অংশ »

একুশের কবিতা

আজ আমি কোথাও যাবনা। আমি কিছু করবো না,আজসূর্যের পিয়ন এসে দরজায় যতো খুশী কড়া নেড়ে যাক,স্নান ঘরেঅবিরল ঝরুক শাওয়ার, ভেসে

একুশের কবিতা বাকি অংশ »

মাতৃভাষা

আমি জানিনা দুঃখের কী মাতৃভাষাভালোবাসার কী মাতৃভাষাবেদনার কী মাতৃভাষাযুদ্ধের কী মাতৃভাষা।আমি জানিনা নদীর কী মাতৃভাষানগ্নতার কী মাতৃভাষাএকটা নিবিড় বৃক্ষ কোন

মাতৃভাষা বাকি অংশ »

নানান দেশে নানান ভাষা

নানান্ দেশে নানান্ ভাসা (ভাষা) বিনে স্বদেশীয় ভাসে পূরে কি আশা ? কত নদী সরোবর, কি বা ফল চাতকীর |

নানান দেশে নানান ভাষা বাকি অংশ »

একুশের কবিতা

আশ্চর্য এমন দিন। মৃত্যুতে করে না কেহ শোক,মৃত্যুরে করে না ভয়, শঙ্কাহীন, কিসের আলোকউদ্ভাসিত ক’রে তোলে ক্লান্ত দেহ, মুখ, পদক্ষেপসংকল্পের

একুশের কবিতা বাকি অংশ »

বায়ান্নের গুলিবিদ্ধ চেতনার মতো

সবুজ শাড়িতে ফের এতো রক্ত কেন?এই অপুষ্টির দেশে এতো রক্ত, তাজা, টকটকে লাল,এতো রক্ত অকস্মাৎ এল কোথা থেকে?এতো রক্ত কার?

বায়ান্নের গুলিবিদ্ধ চেতনার মতো বাকি অংশ »

হাজার বছরের বিজয় 

আমি হাজার বছরের স্পন্দিত বিজয় দেখেছিগাঙ্গের বদ্বীপের পলোল মাটির লাল-সবুজেবিজয় এসেছে রক্তের ফিনকিতে ভেজা পথেযে পথে হেঁটেছি আমরা এবং আমাদের

হাজার বছরের বিজয়  বাকি অংশ »

Scroll to Top