একুশের কবিতা

একুশে

ভাষা বাঁচে নুন হলুদে, ভাষা বাঁচে নদীর বাঁকেমেয়েরাই আঁচল দিয়ে ভাষাটাকে বাঁচিয়ে রাখে। মেয়েরাই মাতৃভাষা , আমরা তো ফেব্রুয়ারিমেয়েরাই শীতলপাটি, […]

একুশে বাকি অংশ »

ভাষার গভীরে ভাষা

ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়া নীল এই মখমল রাতেচাঁদের সোনালি থালা, রাশি রাশি নক্ষত্রের ফুল;মনে হয় মানুষ এমন রাত দেখেছে বোগদাদে।অথচ কী

ভাষার গভীরে ভাষা বাকি অংশ »

মাতৃভাষা

নিজাগারে ছিল মোর অমূল্য রতনঅগণ্য ; তা সবে আমি অবহেলা করি,অর্থলোভে দেশে দেশে করিনু ভ্রমণ,বন্দরে বন্দরে যথা বাণিজ্যের তরী |কাটাইনু

মাতৃভাষা বাকি অংশ »

মিছিল

যে যাবে না সে থাকুক, চলো, আমরা এগিয়ে যাই।যে-সত্য জেনেছি পুড়ে, রক্ত দিয়ে যে-মন্ত্র শিখেছি,আজ সেই মন্ত্রের সপক্ষে নেবো দীপ্র

মিছিল বাকি অংশ »

একুশের কবিতা

‘পাখী সব করে রব রাতি পোহাইলকাননে কুসুম কলি সকলি ফুটিল।’ কবেকার পাঠশালায় পড়া মন্ত্রের মতো সেই সুরসুর নয় স্মৃতির মধুভাণ্ডার-সেই

একুশের কবিতা বাকি অংশ »

বুকের বাংলা ভাষা 

যত দূরেই যাচ্ছিতোদের পায়ের শব্দ পাচ্ছি।তোরা আমার সঙ্গ ছাড়িস না,আঁচল পেতে আছেন বসেঐ আমাদের মা,একজোটে ঐ দুঃখিনীটির ঘরের দাওয়ায় যাবো খুঁদকুড়ো

বুকের বাংলা ভাষা  বাকি অংশ »

বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণমালা

নক্ষত্রপুঞ্জের মতো জলজ্বলে পতাকা উড়িয়ে আছো আমার সত্তায়।মমতা নামের প্রুত প্রদেশের শ্যামলিমা তোমাকে নিবিড়ঘিরে রয় সর্বদাই। কালো রাত পোহানোর পরের

বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণমালা বাকি অংশ »

উনিশে মে আর একুশে ফেব্রুয়ারি 

বুকের রক্ত মুখে তুলে যারা মরেওপারে ঢাকায় এপারের শিলচরেতারা ভালোবাসা-বাংলাভাষার জুড়ি—উনিশে মে আর একুশে ফেব্রুয়ারি। সিঁদুর কুড়িয়ে নেওয়া যায় এক

উনিশে মে আর একুশে ফেব্রুয়ারি  বাকি অংশ »

তুমি কোনোদিন কাউকে বলো না

তুমি কোনোদিন কাউকে বলো না—–কবিতা এখন আমাকে ফাঁকি দিয়ে বর্ণমেলার হাত ধরে ঘুরে বেড়াচ্ছে টি এস সি থেকে দোয়েল চত্বর,হাকিম চত্বর,বাংলা

তুমি কোনোদিন কাউকে বলো না বাকি অংশ »

Scroll to Top