ঘুম ভাঙার পর
ঘুম ভাঙার পর যেন আমার মন ভালো হয়ে যায়।হলুদ-তেল মাখা একটি সকাল,ঝর্নার জলে বৃষ্টিপাতের মতন শব্দঝুল বারান্দার সামনের বাগানে কেউ […]
ঘুম ভাঙার পর যেন আমার মন ভালো হয়ে যায়।হলুদ-তেল মাখা একটি সকাল,ঝর্নার জলে বৃষ্টিপাতের মতন শব্দঝুল বারান্দার সামনের বাগানে কেউ […]
অনেকদিন থেকেই আমার একটা পাহাড় কেনার শখ।কিন্তু পাহাড় কে বিক্রি করে তা জানি না।যদি তার দেখা পেতাম,দামের জন্য আটকাতো না।আমার
আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি তুই এসে দেখে যা নিখিলেশএই কী মানুষজন্ম? নাকি শেষপুরোহিত-কঙ্কালের পাশা খেলা! প্রতি সন্ধ্যেবেলাআমার বুকের
আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি বাকি অংশ »
কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনিছেলেবেলায় এক বোষ্টুমী তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিলশুক্লা দ্বাদশীর দিন অন্তরাটুকু
আমি একটা ছোট্ট দেশলাইয়ের কাঠিএত নগণ্য, হয়তো চোখেও পড়ি নাঃতবু জেনোমুখে আমার উসখুস করছে বারুদ-বুকে আমার জ্বলে উঠবার দুরন্ত উচ্ছ্বাস;আমি
বলতে পারো বড়মানুষ মোটর কেন চড়বে?গরীব কেন সেই মোটরের তলায় চাপা পড়বে?বড়মানুষ ভোজের পাতে ফেলে লুচি-মিষ্টি,গরীবরা পায় খোলামকুচি, একি অনাসৃষ্টি?বলতে
হে মহাজীবন, আর এ কাব্য নয়এবার কঠিন কঠোর গদ্যে আনো,পদ-লালিত্য-ঝঙ্কার মুছে যাকগদ্যের করা হাতুড়িকে আজ হানো।প্রয়োজন নেই কবিতার স্নিগ্ধতা-কবিতা তোমায়
কারা যেন আজ দুহাতে খুলেছে, ভেঙেছে খিল,মিছিলে আমরা নিমগ্ন তাই, দোলে মিছিল।দু:খ-যুগের ধারায় ধারায়যারা আনে প্রাণ, যারা তা হারায়তারাই ভরিয়ে
কত যুগ, কত বর্ষান্তের শেষেজনতার মুখে ফোটে বিদ্যুৎবাণী;আকাশে মেঘের তাড়াহুড়ো দিকে দিকেবজ্রের কানাকানি।সহসা ঘুমের তল্লাট ছেড়েশান্তি পালাল আজ।দিন ও রাত্রি
জনতার মুখে ফোঁটে বিদ্যুতবানী বাকি অংশ »
পৃথিবীতে মানুষ তখনও ব্যক্তিস্বার্থে ভাগ হয়ে যায়নি ।ভুমির কোনো মালিকানা হয়নি তখনো ।তখনো মানুষ শুধু পৃথিবীর সন্তান । অরন্য আর