নন্দিনীর চিঠি শুভঙ্কর কে-৮
আজকাল প্রায়ইবিকেল হওয়ার আগে বিকেলের আলো নিভে যায়।আজকাল প্রায়ইসময় হওয়ার ঢের আগে-ভাগে এসে যায়ঘুমোবার রাত। আকাশের এত কাছে শুয়ে থাকি, […]
নন্দিনীর চিঠি শুভঙ্কর কে-৮ বাকি অংশ »
আজকাল প্রায়ইবিকেল হওয়ার আগে বিকেলের আলো নিভে যায়।আজকাল প্রায়ইসময় হওয়ার ঢের আগে-ভাগে এসে যায়ঘুমোবার রাত। আকাশের এত কাছে শুয়ে থাকি, […]
নন্দিনীর চিঠি শুভঙ্কর কে-৮ বাকি অংশ »
আয়নার পাশে একটু অন্ধকার ছায়া এঁকে দাও।ব্যথিত দৃশ্যের পট জুড়ে থাক চিত্রিক আঁধার।দেয়ালের ছবিটাকে একটু সরাতে হবে ভাই।ওটা নয়, এই
যে টেলিফোন আসার কথা সে টেলিফোন আসেনি।প্রতীক্ষাতে প্রতীক্ষাতেসূর্য ডোবে রক্তপাতেসব নিভিয়ে একলা আকাশ নিজের শূন্য বিছানাতে।একান্তে যার হাসির কথা হাসেনি।যে
যে টেলিফোন আসার কথা বাকি অংশ »
পুরনো পকেট থেকে উঠে এলকবেকার শুকনো গোলাপ ।কবেকার ? কার দেওয়া ? কোনমাসে ? বসন্তে না শীতে ?গোলাপের মৃতদেহে তারপাঠযোগ্য
স্মৃতি বড় উচ্ছৃঙ্খল বাকি অংশ »
একালের কোনো কোনো যুবক বা যুবতীর মুখেসেকালের মোমমাখা ঝাড়লন্ঠন স্তম্ভ ও গম্বুজ দেখা যায়।দেখে হিংসা জাগে। মানুষ এখন যেন কোনো
কোনো কোনো যুবক যুবতী বাকি অংশ »
সকল দুয়ার খোলা আছেনিমন্ত্রণ-লিপি গাছে গাছেগাঢ় চুম্বনের মত আকাশ নদীর খুব কাছেরোদে ঝলোমলো।কখন আসছ তুমি বলো?বেলা যায়, দেরী হয়ে যায়বাসি
আরশিতে সর্বদা এক উজ্জল রমণী বসে থাকে।তার কোনো পরিচয়, পাসপোর্ট, বাড়ির ঠিকানামানুষ পায়নি হাত পেতে। অনুসন্ধানের লোভে মুলত সর্বতোভাবে তাকে
আরশিতে সর্বদা এক উজ্জল রমনী বাকি অংশ »
একমুঠো জোনাকীর আলো নিয়েফাঁকা মাঠে ম্যাজিক দেখাচ্ছে অন্ধকার।একমুঠো জোনাকীর আলো পেয়েএক একটা যুবক হয়ে যাচ্ছে জলটুঙি পাহাড়যুবতীরা সুবর্ণরেখা।সাপুড়ের ঝাঁপি খুলতেই
রাত্রিবেলা বুকের মধ্যে একগোছা বৈদ্যুতিক তারআর নীল রঙের একটা বালব টাঙিয়ে রাখা ভালো।অন্ধকারে গায়ে নীল রঙের জামা পরিয়ে দিলেস্বপ্ন দেখার
তোমার বিষাদগুলি করতলে তুলে নিতে দাওওষ্ঠপুটে রাখি। ভীষণ বৃষ্টির শব্দ সারাদিন স্মৃতির ভিতরে।একাকিনী বসে আছ বৃষ্টির ভিতরেবালুকাবেলায়কবেকার উইয়ে-খাওয়া ছবি।তোমার বিষাদগুলি