খিড়কি
খিড়কি ছিল পাশের বাড়িরখিড়কি ছিল মনেরখিড়কি ছিল যখন তখনখিড়কি কিছুক্ষণের । খিড়কি ছিল পথের পাশেহলুদ গাঁদাফুলের,খিড়কি ছিল আকাশ ভরামেঘের কালোচুলের […]
খিড়কি ছিল পাশের বাড়িরখিড়কি ছিল মনেরখিড়কি ছিল যখন তখনখিড়কি কিছুক্ষণের । খিড়কি ছিল পথের পাশেহলুদ গাঁদাফুলের,খিড়কি ছিল আকাশ ভরামেঘের কালোচুলের […]
আমি ভিক্ষা করে ফিরতেছিলেমগ্রামের পথে পথে,তুমি তখন চলেছিলেতোমার স্বর্ণরথে।অপূর্ব এক স্বপ্ন-সমলাগতেছিল চক্ষে মম-কী বিচিত্র শোভা তোমার,কী বিচিত্র সাজ।আমি মনে ভাবেতেছিলেম,এ
আদর-প্রসঙ্গে আমি ইচ্ছে করে সীমারেখা লঙ্ঘন করেছিযাতে তুমি ক্রোধান্বিত রক্তজবা হয়ে যেতে পারোহঠাৎ নীরব হয়ে যাতে দূরে সরে যেতে পারো।
যদিও-বা ক্লিওপেট্রা দেখা দিয়েছিল একবার,উদ্ভাসিত ছিল তার সবই;তবুও আঁকিনি আমি নাগলিঙ্গমের কোনো ছবি।আমি তো বলেছি শুধু নাগেশ্বর কুসুমের কথা;সাক্ষী আছে
যেহেতু তুমিই বলেছিলে বাকি অংশ »
তোমাকে দেখবো বলে একবার কী কাণ্ডটাইনা করেছিলাম‘আগুন আগুন’ বলে চিৎকার করেসমস্ত পাড়াটাকে চমকে দিয়েতোলপাড় করেসুখের গেরস্তালিতে ডুবে-যাওয়া লোকজনদেরবড়শি-গাঁথা মাছের মতোবাইরে
১দু’হাত জুড়ে দৈব-অভিশাপ,যেখানেই ছোঁয়া লাগে কালো দাগ পড়ে।বহুজন্মকাল আগে একবার আমিএকাকিনী জিরাফকে একটু করে ছুঁয়ে দেখেছিলাম গোপনে। আমার দু’হাতে শুধু
ছুঁয়ে দেখা এবং হীরক সন্ধান বাকি অংশ »
আমায় দিও জল,জল ধরতে তোমার অমনশুভ্র করতল।আমায় দিও নদী,বেহিসেবী ভেসে যাওয়ারইচ্ছে নিরবধি।একটা আকাশ দিও,তার বিনিময় এই জনমেরহিসেব সকল নিও।নীল জোছনাও
বৃষ্টি এলেই তোমার চুলে খানিক ভুলে গন্ধ নেব,তোমার ঠোঁটেই খুঁজব নেশা, নিকোটিনটা বন্ধ দেব।বেহিসেবি হাটবাজারে, ছেড়েই দেব দামাদামি,বৃষ্টি এলেই বদলে
শোনো, কাজল চোখের মেয়ে,আমার দিবস কাটে, বিবশ হয়ে,তোমার চোখে চেয়ে।দহনের দিনে কিছু মেঘ কিনে,যদি ভাসে মধ্য দুপুর,তবু মেয়ে জানে,তার চোখ
তোমার জন্য যতটা পথ হেঁটেছিততটা পথ হাঁটলেআমি পৌঁছে যেতে পারতাম জেরুজালেমআমার প্রিয়তম শহর।তোমার জন্য যতটা রাত কেঁদেছিততটা কান্নায় আমি ছুঁয়ে