সোনার মেডেল
বাবু মশাইরাগাঁ গেরাম থেকে ধুলো মাটি ঘসটে ঘসটেআপনাদের কাছে এয়েছি।কি চাক্ চিকান শহর বানিয়েছেন গো বাবুরা।রোদ পড়লে জোছনা লাগলে মনে […]
বাবু মশাইরাগাঁ গেরাম থেকে ধুলো মাটি ঘসটে ঘসটেআপনাদের কাছে এয়েছি।কি চাক্ চিকান শহর বানিয়েছেন গো বাবুরা।রোদ পড়লে জোছনা লাগলে মনে […]
আমি সেই মানুষযার কাঁধের ওপর সূর্য ডুবে যাবে।বুকের বোতামগুলো নেই বহুরাতকলারটা তোলা ধুলো ফ্যা ফ্যা আস্তিনহাওয়াতে চুল উড়িয়েপকেট থেকে আধখানা
আমার ভালোবাসায় যে নিজেকে উৎসর্গ করেছিলসেই মেয়েটি এখন আত্মহত্যা করছে।নীল ও বিন্দু বিন্দু আমার কপালে ঘামতার কাছে আমি গভীর সার্থকতা
মাঝে মধ্যে দেখা হবে। মাঝে মধ্যে চোখের আড়ালেদু-চার বছর কিংবা ধরো সেই জীবনানন্দেরজীবন গিয়েছে চলে কুড়ি কুড়ি বছরের পার ;এইভাবে
অনেকদিন দেখা হবে নাতারপর একদিন দেখা হবে।দুজনেই দুজনকে বলবো,‘অনেকদিন দেখা হয় নি’।এইভাবে যাবে দিনের পর দিনবৎসরের পর বৎসর।তারপর একদিন হয়ত
মনে নেই,আমি নিজে ফিরে গিয়েছিলাম, অথবাতোমাকে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম,এখনআর কিছু মনে নেই, তবু দুঃখ হয়এখন, যখন একেকদিন খুব বৃষ্টি নেমে আসেএখন,
চলে গেলে- তবু কিছু থাকবে আমার : আমি রেখে যাবোআমার একলা ছায়া, হারানো চিবুক, চোখ, আমার নিয়তি।জল নেমে গেলে ডাঙ্গা
আমার এখন নিজের কাছে নিজের ছায়া খারাপ লাগে…রাত্রিবেলা ট্রেনের বাঁশি শুনতে আমার খারাপ লাগেজামার বোতাম আটকাতে কি লাগে, কষ্ট লাগেতুমি
কাছে আগুন ছিলো নাআমি চাঁদের আগুনেশাদা সিগ্রেট জ্বালিয়ে বসেছিলাম কুয়াশায়!-কে ওখানে? শীতরাতে পৌষ-পাখির গলা শোনা গেলো জ্যোত্স্নায়,-কে ওখানে? পাখির কন্ঠের
প্রতিটি নতুন কথা বলাটাই হলো আমাদের প্রেম,প্রতিটি নতুন শব্দই হলো শিল্পকলার সীমাঃহে অসীমা তুমি কথা বলছো না কেন? ওষ্ঠে কাঁপন
জ্যোস্নায় তুমি কথা বলছো না কেন বাকি অংশ »