বনভোজন
নুরু, পুশি, আয়েশা, শফি সবাই এসেছেআম বাগিচার তলায় যেন তারা হেসেছে।রাঁধুনিদের শখের রাঁধার পড়ে গেছ ধুম,বোশেখ মাসের এই দুপুরে নাইকো […]
নুরু, পুশি, আয়েশা, শফি সবাই এসেছেআম বাগিচার তলায় যেন তারা হেসেছে।রাঁধুনিদের শখের রাঁধার পড়ে গেছ ধুম,বোশেখ মাসের এই দুপুরে নাইকো […]
অসময়ে মেহমানঘরে ঢুকে বসে যানবোঝালাম ঝামেলারযতগুলো দিক আছেতিনি হেসে বললেনঠিক আছে ঠিক আছে । রেশনের পচা চালটলটলে বাসি ডালথালাটাও ভাঙা-চোরাবাটিটাও
নন্দলাল তো একদা একটা করিল ভীষণ পণ-স্বদেশের তরে, যা করেই হোক, রাখিবেই সে জীবন।সকলে বলিল, ‘আ-হা-হা কর কি, কর কি,
“দাদখানি চাল, মসুরের ডাল,চিনি-পাতা দৈ,দুটি পাকা বেল, সরিষার তেল,ডিম-ভরা কৈ।”পথে হেঁটে চলি, মনে মনে বলি,পাছে হয় ভুল,ভুল যদি হয়,মা তবে
মা গো, আমায় ছুটি দিতে বল্,সকাল থেকে পড়েছি যে মেলা।এখন আমি তোমার ঘরে বসেকরব শুধু পড়া-পড়া খেলা।তুমি বলছ দুপুর এখন
ঠাস ঠাস দ্রুম দ্রাম, শুনে লাগে খটকা-ফুল ফোটে..? তাই বল । আমি ভাবি পটকা !শাঁই শাঁই পনপন, ভয়ে কান বন্ধ-ওই
ভোর হলো দোর খোলোখুকুমণি ওঠো রে!ঐ ডাকে যুঁইশাখেফুল-খুকি ছোট রে!খুকুমণি ওঠো রে!রবি মামা দেয় হামাগায়ে রাঙা জামা ঐ,দারোয়ান গায় গানশোনো
চলে হনহনছোটে পনপন ঘোরে বনবনকাজে ঠনঠন বায়ু শনশনশীতে কনকন কাশি খনখনফোঁড়া টনটন মাছি ভনভনথালা ঝন ঝন।
কর্তা চলেন, গিন্নী চলেন, খোকাও চলেন সাথে,তড়্বড়িয়ে বুক ফুলিয়ে শুতে যাচ্ছেন রাতে।তেড়ে হন্হন্ চলে তিনজন যেন পল্টন চলে,সিঁড়ি উঠ্তেই একি
গভীর কালো মেঘের পরে রঙিন ধনু বাঁকা,রঙের তুলি বুলিয়ে মেঘে খিলান যেন আঁকা!সবুজ ঘাসে রোদের পাশে আলোর কেরামতিরঙিন্ বেশে রঙিন্