নিষিদ্ধ জর্নাল থেকে
ভোরের আলো এসে পড়েছে ধ্বংসস্তুপের উপররেস্তোরাঁ থেকে যে ছেলেটা রোজপ্রাতঃরাশ সাজিয়ে দিতো আমার টেবিলেতে-রাস্তার মোড়ে তাকে দেখলাম শুয়ে আছে রক্তাপ্লুত […]
নিষিদ্ধ জর্নাল থেকে বাকি অংশ »
ভোরের আলো এসে পড়েছে ধ্বংসস্তুপের উপররেস্তোরাঁ থেকে যে ছেলেটা রোজপ্রাতঃরাশ সাজিয়ে দিতো আমার টেবিলেতে-রাস্তার মোড়ে তাকে দেখলাম শুয়ে আছে রক্তাপ্লুত […]
নিষিদ্ধ জর্নাল থেকে বাকি অংশ »
দাউ দাউ পুড়ে যাচ্ছে নতুন বাজার।পুড়ছে দোকান-পাট, কাঠ,লোহা-লক্কড়ের স্তূপ, মসজিদ এবং মন্দির।দাউ দাউ পুড়ে যাচ্ছে নতুন বাজার। বিষম পুড়ছে চতুর্দিকে
মানুষেরা নাকি এক সেকেন্ডে চার ফুট হাঁটতে পারে সাধারণত বারো কোটি মানুষ আমরাআমরা সবাই একসঙ্গে হাঁটলে মোট আটচল্লিশ কোটি ফুটঅর্থাৎ
এক সেকেন্ডে মাত্র চার ফুট বাকি অংশ »
বারবারাভিয়েতনামের উপর তোমার অনুভূতির তরজমা আমি পড়েছি-তোমার হৃদয়ের সুবাতাসআমার গিলে-করা পাঞ্জাবিকে মিছিলে নামিয়েছিলপ্রাচ্যের নির্যাতিত মানুষগুলোরজন্যে অসীম দরদ ছিল সে লেখায়আমি
কবিতায় আর কি লিখব?যখন বুকের রক্তে লিখেছিএকটি নামবাংলাদেশ। গানে আর ভিন্ন কি সুরের ব্যঞ্জনা?যখন হানাদারবধ সংগীতেঘৃণার প্রবল মন্ত্রে জাগ্রতস্বদেশের তরুণ
রক্তচোখের আগুন মেখে ঝলসে-যাওয়াআমার বছরগুলোআজকে যখন হাতের মুঠোয়কণ্ঠনালীর খুন পিয়াসী ছুরি,কাজ কি তবে আগলে রেখে বুকের কাছেকেউটে সাপের ঝাঁপি !আমার
‘হল্ট’ বলে হুঙ্কার ছেড়েই যম সামনে খাড়া।লোমশ কর্কশ হাত ঢুকে গেলো প্যান্টের পকেটেকিছু পয়সা দুটি ফুল সুতোর বান্ডিল অতঃপরভারী হাতে
একটি কবিতা লেখা হবে তার জন্য অপেক্ষার উত্তেজনা নিয়েলক্ষ লক্ষ উন্মত্ত অধীর ব্যাকুল বিদ্রোহী শ্রোতা বসে আছেভোর থেকে জনসমুদ্রের উদ্যান
স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো বাকি অংশ »
নদীর জলে আগুন ছিলোআগুন ছিলো বৃষ্টিতেআগুন ছিলো বীরাঙ্গনারউদাস-করা দৃষ্টিতে।আগুন ছিলো গানের সুরেআগুন ছিলো কাব্যে,মরার চোখে আগুন ছিলোএ-কথা কে ভাববে?কুকুর-বেড়াল থাবা
তখন সত্যি মানুষ ছিলাম বাকি অংশ »
তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা,তোমাকে পাওয়ার জন্যেআর কতবার ভাসতে হবে রক্তগঙ্গায় ?আর কতবার দেখতে হবে খাণ্ডবদাহন ? তুমি আসবে ব’লে,
তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা বাকি অংশ »