অবাক সূর্যোদয়
কিশোর তোমার দুইহাতের তালুতে আকুল সূর্যোদয়রক্ত ভীষণ মুখমণ্ডলে চমকায় বরাভয়।বুকের অধীর ফিনকির ক্ষুরধারশহিদের খুন লেগেকিশোর তোমার দুই হাতে দুইসূর্য উঠেছে […]
কিশোর তোমার দুইহাতের তালুতে আকুল সূর্যোদয়রক্ত ভীষণ মুখমণ্ডলে চমকায় বরাভয়।বুকের অধীর ফিনকির ক্ষুরধারশহিদের খুন লেগেকিশোর তোমার দুই হাতে দুইসূর্য উঠেছে […]
বাংলাদেশের স্বাধীনতা শহিদ ছেলের দানকে লিখেছে বাংলাদেশের স্বাধীনতার গান?স্বাধীনতার গানগুলো লাল রক্তে হলো লেখারক্ত সাগর পেরিয়ে পেলাম স্বাধীনতার দেখা। আজ
এই ছড়াটা নাম না জানা সেই শহিদের নামে বাকি অংশ »
মেঘনা নদী দেব পাড়িকল-অলা এক নায়ে।আবার আমি যাব আমারপাড়াতলী গাঁয়ে।গাছ-ঘেরা ঐ পুকুরপাড়েবসব বিকাল বেলা।দু-চোখ ভরে দেখব কতআলো-ছায়ার খেলা।বাঁশবাগানে আধখানা চাঁদথাকবে
তখনো আসিনি এই পৃথিবীতে, থাকি মামণির পেটেনাম ঠিক করে রেখেছিলো বাবা ডিকশনারিটা ঘেঁটে।মার পেটে থেকে আগ্রহভরে বাবাটাকে দেখি রোজ—কাজ থেকে
একদিন শোনো, এই দেশটাতেদানবেরা দেয় হানাপুড়ে ছারখার মাঠের শস্যমানুষের আস্তানা।বয় নিরবধিরক্তের নদী,শকুনেরা মেলে ডানা,এই দেশটাতে একদিন শোনো,দানবেরা দেয় হানা।শোনো, একদিন
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে মন্ত্র ছিলো কি?বন্ধু তুমি ‘জয় বাংলা’ শ্লোগান শোনোনি!একটা ধ্বনির শক্তিতে কী বিপুল আলোড়ন!এই বাংলার আর বাঙালির দৃপ্ত উচ্চারণ–একেকটা
দাউ দাউ পুড়ে যাচ্ছে নতুন বাজার।পুড়ছে দোকান-পাট, কাঠ,লোহা-লক্কড়ের স্তূপ, মসজিদ এবং মন্দির।দাউ দাউ পুড়ে যাচ্ছে নতুন বাজার। বিষম পুড়ছে চতুর্দিকে
কবিতায় আর কি লিখব?যখন বুকের রক্তে লিখেছিএকটি নামবাংলাদেশ। গানে আর ভিন্ন কি সুরের ব্যঞ্জনা?যখন হানাদারবধ সংগীতেঘৃণার প্রবল মন্ত্রে জাগ্রতস্বদেশের তরুণ
রক্তচোখের আগুন মেখে ঝলসে-যাওয়াআমার বছরগুলোআজকে যখন হাতের মুঠোয়কণ্ঠনালীর খুন পিয়াসী ছুরি,কাজ কি তবে আগলে রেখে বুকের কাছেকেউটে সাপের ঝাঁপি !আমার
একটি কবিতা লেখা হবে তার জন্য অপেক্ষার উত্তেজনা নিয়েলক্ষ লক্ষ উন্মত্ত অধীর ব্যাকুল বিদ্রোহী শ্রোতা বসে আছেভোর থেকে জনসমুদ্রের উদ্যান
স্বাধীনতা, এই শব্দটি কীভাবে আমাদের হলো বাকি অংশ »