পূজার সাজ
আশ্বিনের মাঝামাঝি উঠিল বাজনা বাজিপূজার সময় এল কাছে।মধু বিধু দুই ভাই ছুটাছুটি করে তাইআনন্দে দু-হাত তুলি নাচে।পিতা বসি ছিল দ্বারে […]
আশ্বিনের মাঝামাঝি উঠিল বাজনা বাজিপূজার সময় এল কাছে।মধু বিধু দুই ভাই ছুটাছুটি করে তাইআনন্দে দু-হাত তুলি নাচে।পিতা বসি ছিল দ্বারে […]
বৃষ্টি কোথায় নুকিয়ে বেড়ায়উড়ো মেঘের দল হয়ে,যেই দেখা দেয় আর-এক ধারায়শ্রাবণ-ধারার জল হয়ে।আমি ভাবি চুপটি করেমোর দশা হয় ঐ যদি!কেই
তুই কি ভাবিস, দিনরাত্তির খেলতে আমার মন?কক্ষনো তা সত্যি না, মা, আমার কথা শোন্।সেদিন ভোরে দেখি উঠে বৃষ্টিবাদল গেছে ছুটে,রোদ
ইচ্ছে করে মা, যদি তুইহতিস দুয়োরানী!ছেড়ে দিতে এমনি কি ভয়তোমার এ ঘরখানি।ঐখানে ঐ পুকুরপারেজিয়ল গাছের বেড়ার ধারেও যেন ঘোর বনের
সাত-আটটে সাতাশ’, আমি বলেছিলাম বলেগুরুমশায় আমার ‘পরে উঠল রাগে জ্বলে।মা গো, তুমি পাঁচ পয়সায় এবার রথের দিনেসেই যে রঙিন পুতুলখানি
যত ঘণ্টা, যত মিনিট, সময় আছে যতশেষ যদি হয় চিরকালের মতো,তখন স্কুলে নেই বা গেলেম; কেউ যদি কয় মন্দ,আমি বলব,
সোম মঙ্গল বুধ এরা সবআসে তাড়াতাড়ি,এদের ঘরে আছে বুঝিমস্ত হাওয়াগাড়ি?রবিবার সে কেন, মা গো,এমন দেরি করে?ধীরে ধীরে পৌঁছয় সেসকল বারের
তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়েসব গাছ ছাড়িয়েউঁকি মারে আকাশে।মনে সাধ, কালো মেঘ ফুঁড়ে যায়একেবারে উড়ে যায়;কোথা পাবে পাখা সে?তাই তো সে
ভূতের মতন চেহারা যেমন, নির্বোধ অতি ঘোর।যা-কিছু হারায়, গিন্নি বলেন, “কেষ্টা বেটাই চোর।’উঠিতে বসিতে করি বাপান্ত, শুনেও শোনে না কানে।যত
যখন যেমন মনে করিতাই হতে পাই যদিআমি তবে একখানি হইইচ্ছামতী নদী।রৈবে আমার দখিন ধারেসূর্য ওঠার পার,বাঁয়ের ধারে সন্ধ্যেবেলায়নামবে অন্ধকার।আমি কইব