দুই পাখি
খাঁচার পাখি ছিল সোনার খাঁচাটিতেবনের পাখি ছিল বনে।একদা কী করিয়া মিলন হল দোঁহে,কী ছিল বিধাতার মনে।বনের পাখি বলে, খাঁচার পাখি […]
খাঁচার পাখি ছিল সোনার খাঁচাটিতেবনের পাখি ছিল বনে।একদা কী করিয়া মিলন হল দোঁহে,কী ছিল বিধাতার মনে।বনের পাখি বলে, খাঁচার পাখি […]
আজি হতে শতবর্ষ পরেকে তুমি পড়িছ বসি আমার কবিতাখানিকৌতূহলভরে,আজি হতে শতবর্ষ পরে!আজি নব বসন্তের প্রভাতের আনন্দেরলেশমাত্র ভাগ,আজিকার কোনো ফুল, বিহঙ্গের
মনে হচ্ছে শূন্য বাড়িটা অপ্রসন্ন,অপরাধ হয়েছে আমারতাই আছে মুখ ফিরিয়ে।ঘরে ঘরে বেড়াই ঘুরে,আমার জায়গা নেই–হাঁপিয়ে বেরিয়ে চলে আসি।এ বাড়ি ভাড়া
আমরা দুজনা স্বর্গ-খেলনা গড়িব না ধরণীতেমুগ্ধ ললিত অশ্রুগলিত গীতে॥পঞ্চশরের বেদনামাধুরী দিয়েবাসরররাত্রি রচিব না মোরা প্রিয়ে–ভাগ্যের পায়ে দুর্বল প্রাণে ভিক্ষা না
আমাদের ছোটো নদী চলে বাঁকে বাঁকেবৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে,পার হয়ে যায় গরু, পার হয় গাড়ি,দুই ধার উঁচু তার,
মা গো, আমায় ছুটি দিতে বল্,সকাল থেকে পড়েছি যে মেলা।এখন আমি তোমার ঘরে বসেকরব শুধু পড়া-পড়া খেলা।তুমি বলছ দুপুর এখন
আমার মা না হয়ে তুমিআর কারো মা হলেভাবছ তোমায় চিনতেম না,যেতেম না ঐ কোলে?মজা আরো হত ভারি,দুই জায়গায় থাকত বাড়ি,আমি
আমি যদি দুষ্টুমি ক’রেচাঁপার গাছে চাঁপা হয়ে ফুটি,ভোরের বেলা মা গো, ডালের ’পরেকচি পাতায় করি লুটোপুটি,তবে তুমি আমার কাছে হারো,তখন
মেঘের মধ্যে মা গো, যারা থাকেতারা আমায় ডাকে, আমায় ডাকে।বলে, ‘আমরা কেবল করি খেলা,সকাল থেকে দুপুর সন্ধেবেলা।সোনার খেলা খেলি আমরা
মাকে আমার পড়ে না মনে।শুধু কখন খেলতে গিয়ে হঠাৎ অকারণেএকটা কি সুর গুনগুনিয়ে কানে আমার বাজে,মায়ের কথা মিলায় যেন আমার