অবেলায় শঙ্খধ্বনি
অতোটা হৃদয় প্রয়োজন নেই,কিছুটা শরীর কিছুটা মাংস মাধবীও চাই।এতোটা গ্রহণ এতো প্রশংসা প্রয়োজন নেইকিছুটা আঘাত অবহেলা চাই প্রত্যাখান।সাহস আমাকে প্ররোচনা […]
অতোটা হৃদয় প্রয়োজন নেই,কিছুটা শরীর কিছুটা মাংস মাধবীও চাই।এতোটা গ্রহণ এতো প্রশংসা প্রয়োজন নেইকিছুটা আঘাত অবহেলা চাই প্রত্যাখান।সাহস আমাকে প্ররোচনা […]
এতোদিন কিছু একা থেকে শুধু খেলেছি একাই,পরাজিত প্রেম তনুর তিমিরে হেনেছে আঘাতপারিজাতহীন কঠিন পাথরে। প্রাপ্য পাইনি করাল দুপুরে,নির্মম ক্লেদে মাথা
ভাসান যে দিতে চাও, কোন দেশে যাবা? যাবা সে কোন বন্দরে আমারে একলা থুয়ে? এই ঘর, যৈবনের কে দেবে পাহারা?এমন
আহারে বৃষ্টির রা, সোহাগি লো, আমি থাকি দূর পরবাসে।কান্দে না তোমার বুকে একঝাঁক বুনোপাখি অবুঝ কৈতর?কেমনে ফুরায় নিশি? বলো সই,
পেছনে তাকালে কেন মূক হয়ে আসে ভাষা !মনে পড়ে সেই সব দুপুরের জলাভূমি,সেই সব বেতফল, বকুল কুড়ানো ভোর,আহা সেই রাঙাদির
মনে পড়ে সুদূরের মাস্তুল বাকি অংশ »
তোমাকে পারিনি ছুঁতে, তোমার তোমাকে-উষ্ণ দেহ ছেনে ছেনে কুড়িয়েছি সুখ,পরস্পর খুড়ে খুড়ে নিভৃতি খুঁজেছি।তোমার তোমাকে আমি ছুঁতে পারি নাই। যেভাবে
কথা ছিলো রক্ত-প্লাবনের পর মুক্ত হবে শস্যক্ষেত,রাখালেরা পুনর্বার বাশিঁতে আঙুল রেখেরাখালিয়া বাজাবে বিশদ।কথা ছিলো বৃক্ষের সমাজে কেউ কাঠের বিপনি খুলে
এক গ্লাস অন্ধকার হাতে নিয়ে বসে আছি।শুন্যতার দিকে চোখ, শুন্যতা চোখের ভেতরও–এক গ্লাস অন্ধকার হাতে নিয়ে বসে আছি।বিলুপ্ত বনস্পতির ছায়া,
এক গ্লাস অন্ধকার হাতে বাকি অংশ »
ওখানে ভীষণ খরায় ফসলের চরাচরে পাখা মেলে বোসেছে একবন্ধ্যার বাজপাখি, তার ঠোঁটের বিষ আমার রক্তের শহরে ঢুকেছেশত্রুসেনারা যেমন বিজয়গর্বে ঢোকে
আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাইআজো আমি মাটিতে মৃত্যূর নগ্ননৃত্য দেখি,ধর্ষিতার কাতর চিৎকার শুনি আজো আমি তন্দ্রার ভেতরে-এদেশ কি ভুলে