লুৎফর রহমান রিটন

পড়িস না বই তুই, আমি পড়ি সব বইআমি পাই নব্বই।পাস মার্ক নেই তোর মার্কসিটে গোল্লাখাই রসগোল্লা!আমি পাই প্রমোশন রোল নং […]

এই যে তুমি বই লিখেছো ইতিহাসের,পাঁচশ পাতার।বই লিখেছো মুক্তিযুদ্ধ স্বাধীনতার,গল্প-গাঁথার।কোনো পাতায় নেই লেখা নামটা আমার সে বইটাতে,প্রাণ দিয়েছি পাকিস্তানি খান

ছোট্ট একটা ভূতের বাচ্চা কখন নিয়েছে পিছুটের পাইনি তো কিছু!যখন পেয়েছি টেরতখন আর কিছু করার ছিলো না, দেরি হয়ে গেছে

লাল টুপি শাদা দাড়ি পেট মোটা সান্টাবিলি করে চকোলেট। নিজে খায় ফান্টা!মাঝরাতে জেগে উঠে বিস্মিত শান্তা!তার ঘরে এসেছেন সেই বুড়ো

মিহিন গলায় ঘুম পাড়ানিপুরান ঢাকার টুম্পারাণীবান্ধবীরে কইলো–ছই লোআঁতকা পুরা পিরথিবীতেহালকা পাতলা কুছুম ছীতেডিছেম্বরের ফিনিছিং-এ কিছের হাওয়া বইলো?আতছবাজি নিছেধ আইনেকিন্তু মাগার

আকাশটা হেসে ওঠে শিশুদের হাসিমুখ দেখেসন্ধ্যার মেঘমালা সেই হাসি গায়ে নেয় মেখে।সকালের সোনা রোদ নেচে ওঠে, গেয়ে ওঠে পাখিশিশুর হাসিকে

বাংলাদেশের স্বাধীনতা শহিদ ছেলের দানকে লিখেছে বাংলাদেশের স্বাধীনতার গান?স্বাধীনতার গানগুলো লাল রক্তে হলো লেখারক্ত সাগর পেরিয়ে পেলাম স্বাধীনতার দেখা। আজ

তখনো আসিনি এই পৃথিবীতে, থাকি মামণির পেটেনাম ঠিক করে রেখেছিলো বাবা ডিকশনারিটা ঘেঁটে।মার পেটে থেকে আগ্রহভরে বাবাটাকে দেখি রোজ—কাজ থেকে

তোমার আছে দুর্গাপূজা, আমার আছে ঈদ!তোমার যদি মন্দির, তো আমারটা মসজিদ।তোমার আছে দেব দেবী আর তোমার ভগবান,আমার আছে নবী-রাসূল, আল্লা

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে মন্ত্র ছিলো কি?বন্ধু তুমি ‘জয় বাংলা’ শ্লোগান শোনোনি!একটা ধ্বনির শক্তিতে কী বিপুল আলোড়ন!এই বাংলার আর বাঙালির দৃপ্ত উচ্চারণ–একেকটা