আনন্দ ভৈরবী
আজ সেই ঘরে এলায়ে পড়েছে ছবিএমন ছিলনা আষাঢ় শেষের বেলাউদ্যানে ছিল বরষা-পীড়িত ফুলআনন্দ ভৈরবী। আজ সেই গোঠে আসেনা রাখাল ছেলেকাঁদেনা […]
আজ সেই ঘরে এলায়ে পড়েছে ছবিএমন ছিলনা আষাঢ় শেষের বেলাউদ্যানে ছিল বরষা-পীড়িত ফুলআনন্দ ভৈরবী। আজ সেই গোঠে আসেনা রাখাল ছেলেকাঁদেনা […]
সে আমার প্রতিদ্বন্দ্বী পুরুষের কোলে মাথা রেখে শোনাক কবির গান বারোমাস সন্ধ্যা নদীতীরচন্দনের মতো সুখে মগ্ন হোক তার মুখ দেখেফিরে
বুকের মধ্যে বৃষ্টি নামে, নৌকা টলোমলোকূল ছেড়ে আজ অকূলে যাই এমনও সম্বলসেই নিকটে—হয়তো ছিলো বৃষ্টি আসার আগেচলচ্ছক্তিহীন হয়েছি, তাই কি
একবার তুমি ভালোবাসতে চেষ্টা করদেখবে, নদীর ভিতরে, মাছের বুক থেকে পাথর ঝরে পড়ছেপাথর পাথর পাথর আর নদী সমুদ্রের জলনীল পাথর
মালবিকা অইখানে যেওনাকো তুমি,কথা কয়োনাকো অই যুবকের সাথে,কী কথা তাহার সাথে? তার সাথে ?মালবিকা জানো তুমি ঘাসে কি লবণ ?সামনে
ভাবছি, ঘুরে দাঁড়ানোই ভালো।এতো কালো মেখেছি দু হাতেএতোকাল ধরে!কখনো তোমার ক’রে, তোমাকে ভাবিনি। এখন খাদের পাশে রাত্তিরে দাঁড়ালেচাঁদ ডাকে আয়
যেতে পারি, কিন্তু কেন যাবো? বাকি অংশ »
যদি পারো দুঃখ দাও, আমি দুঃখ পেতে ভালোবাসিদাও দুঃখ, দুঃখ দাও – আমি দুঃখ পেতে ভালোবাসি।তুমি সুখ নিয়ে থাকো, সুখে
পথে যেতে কষ্ট হয়, পথের একপাশে বসে থাকি।গভীর গাছের নীচে বসে থাকি যেন শুকনো পাতা-পাতার মতন থাকি, কষ্ট পাই, বাতাসের
অবনী বাড়ি আছোদুয়ার এঁটে ঘুমিয়ে আছে পাড়াকেবল শুনি রাতের কড়ানাড়া‘অবনী বাড়ি আছো?’ বৃষ্টি পড়ে এখানে বারোমাসএখানে মেঘ গাভীর মতো চরেপরাঙ্মুখ
তোমাকেই মনে পড়ে আজ নীল হেমন্তের রাতেমাথার উপরচাঁদের অসংখ্য চালাঘরতুমি বলেছিলে—ঐ দেশএকদিন হবে নির্বিশেষতব রাজধানীসেদিনের কথা চাঁদ নিয়ে করে আজো