নিষিদ্ধ জার্নাল থেকে
ভোরের আলো এসে পড়েছে ধ্বংসস্তূপের ওপর।রেস্তোরাঁ থেকে যে ছেলেটা রোজপ্রাতরাশ সাজিয়ে দিত আমার টেবিলেরাস্তার মোড়ে তাকে দেখলাম শুয়ে আছে রক্তাপুত […]
নিষিদ্ধ জার্নাল থেকে বাকি অংশ »
ভোরের আলো এসে পড়েছে ধ্বংসস্তূপের ওপর।রেস্তোরাঁ থেকে যে ছেলেটা রোজপ্রাতরাশ সাজিয়ে দিত আমার টেবিলেরাস্তার মোড়ে তাকে দেখলাম শুয়ে আছে রক্তাপুত […]
নিষিদ্ধ জার্নাল থেকে বাকি অংশ »
ভয় নেইআমি এমনব্যবস্থা করবো যাতে সেনাবাহিনীগোলাপের গুচ্ছ কাঁধে নিয়েমার্চপাস্ট করে চলে যাবেএবং স্যালুট করবেকেবল তোমাকে প্রিয়তমা।ভয় নেই, আমি এমন ব্যবস্থা
তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা বাকি অংশ »
ভোরের আলো এসে পড়েছে ধ্বংসস্তুপের উপররেস্তোরাঁ থেকে যে ছেলেটা রোজপ্রাতঃরাশ সাজিয়ে দিতো আমার টেবিলেতে-রাস্তার মোড়ে তাকে দেখলাম শুয়ে আছে রক্তাপ্লুত
নিষিদ্ধ জর্নাল থেকে বাকি অংশ »
চেয়ার, টেবিল, সোফাসেট, আলমারিগুলো আমার নয়গাছ, পুকুর, জল, বৃষ্টিধারা শুধু আমারচুল, চিবুক, স্তন, ঊরু আমার নয়,প্রেমিকের ব্যাকুল অবয়বগুলো আমার রাষ্ট্রপ্রধান
রাষ্ট্রপ্রধান কি মেনে নেবেন? বাকি অংশ »
অন্য একবার, উদ্দাম সমুদ্রে, ঝোড়ো আবহাওয়ায়একটি নিমজ্জমান জাহাজের ডকে দাঁড়িয়ে দেখেছিঅপসৃয়মাণ উপকূলে,তিমিরে আচ্ছন্ন,একটি অচেনা পাহাড়ের সানুদেশে,আমার মা’র কপালের টিপের মতনআমার
বাঘ কিংবা ভালুকের মতো নয়,বঙ্গোপসাগর থেকে উঠে আসা হাঙরের দল নয়না, কোনো উপমায় তদের গ্রেপ্তার করা যাবে নাতাদের পরনে ছিল
হে নবীনা, এই মধ্য-ম্যানহাটানে বাতাসের ঝাপটায়তোমার হঠাৎ খুলে যাওয়া উদ্দাম চুলআমার বুকের ‘পর আছড়ে পড়লোচিরকালের বাংলার বৈশাখের ঝঞ্ঝার মতন। তোমার
আমার চুম্বনগুলো পৌঁছে দাও বাকি অংশ »
তুমি গান গাইলে,লক্ষ লক্ষ কিলোয়াটের বাল্বের মতোজুঁই, চামেলি চন্দ্রমল্লিকা জ্বলে উঠলো না তুমি গান গাইলে,ব্যারাকে-ব্যারাকে বিউগল্ বেজে উঠলোসেনাবাহিনীর কুচকাওয়াজ থামলো
আমাকে রাঙাতে পারে তেমন গোলাপকখনও দেখি না। তবে কাকে, কখন, কোথায়ধরা দেবো? একমাত্র গোধূলি বেলায়সবকিছু বীরাঙ্গনার মতন রাঙা হয়ে যায়।শৈশবও
অদৃশ্য ফিতে থেকে ঝুলছে রঙিন বেলুনরাত্রির নীলাভ আসঙ্গে আর স্বপ্নের ওপরযেন তার নৌকা- দোলা; সোনার ঘণ্টার ধ্বনিছড়িয়ে পড়ছে সমস্ত শহরের!