কোন্ দেশে
কোন্ দেশেতে তরুলতাসকল দেশের চাইতে শ্যামল?কোন্ দেশেতে চলতে গেলেইদলতে হয় রে দুর্বা কোমল?কোথায় ফলে সোনার ফসল,সোনার কমল ফোটে রে?সে আমাদের […]
কোন্ দেশেতে তরুলতাসকল দেশের চাইতে শ্যামল?কোন্ দেশেতে চলতে গেলেইদলতে হয় রে দুর্বা কোমল?কোথায় ফলে সোনার ফসল,সোনার কমল ফোটে রে?সে আমাদের […]
বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপখুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছেচেয়ে দেখি ছাতার মতো
গভীর কালো মেঘের পরে রঙিন ধনু বাঁকা,রঙের তুলি বুলিয়ে মেঘে খিলান যেন আঁকা!সবুজ ঘাসে রোদের পাশে আলোর কেরামতিরঙিন্ বেশে রঙিন্
উত্সব গান, মধুময় তানআকাশ ধরণী-তলেকুঞ্জে কুঞ্জে বিহগ কণ্ঠেলতায় পাতায় ফুলে |হৃদয়ে সবার দিয়েছে রে দোলনাচিয়া উঠিছে প্রাণ,(এ যে) নূতন দেশের
আমাদের ছোটো গাঁয়ে ছোটো ছোটো ঘরথাকি সেথা সবে মিলে কেহ নাহি পর।পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাইএকসাথে খেলি আর পাঠশালে
ছড়া ছড়া কলার ছড়া, পাকলে পরে খাও,খালের পাড়ের হিজল ছড়া গলায় পড়ে নাও।আম গাছেতে জাম গাছেতে ফলতো নিকি ছড়া,তাল গাছেতেই
সবুজ পাতার খামের ভেতরহলুদ গাঁদা চিঠি লেখেকোন্ পাথারের ওপার থেকেআনল ডেকে হেমন্তকে? আনল ডেকে মটরশুঁটি,খেসারি আর কলাই ফুলেআনল ডেকে কুয়াশাকেসাঁঝ
“রাখাল ছেলে! রাখাল ছেলে! বারেক ফিরে চাও,বাঁকা গাঁয়ের পথটি বেয়ে কোথায় চলে যাও?” ‘ওই যে দেখ নীল-নোয়ান সবুজ ঘেরা গাঁকলার
আয় ছেলেরা, আয় মেয়েরা,ফুল তুলিতে যাইফুলের মালা গলায় দিয়েমামার বাড়ি যাই।মামার বাড়ি পদ্মপুকুরগলায় গলায় জল,এপার হতে ওপার গিয়েনাচে ঢেউয়ের দল।
তুমি যাবে ভাই – যাবে মোর সাথে, আমাদের ছোট গাঁয়,গাছের ছায়ায় লতায় পাতায় উদাসী বনের বায়;মায়া মমতায় জড়াজড়ি করিমোর গেহখানি