গানের গুঁতো
গান জুড়েছেন গ্রীষ্মকালে ভীষ্মলোচন শর্মা ।আওয়াজখানা দিচ্ছে হানা দিল্লী থেকে বর্মা !গাইছে ছেড়ে প্রাণের মায়া, গাইছে তেড়ে প্রাণপণ,ছুটছে লোকে চারদিকেতে […]
গান জুড়েছেন গ্রীষ্মকালে ভীষ্মলোচন শর্মা ।আওয়াজখানা দিচ্ছে হানা দিল্লী থেকে বর্মা !গাইছে ছেড়ে প্রাণের মায়া, গাইছে তেড়ে প্রাণপণ,ছুটছে লোকে চারদিকেতে […]
সিংহাসনে বস্ল রাজা বাজল কাঁসর ঘন্টা,ছট্ফটিয়ে উঠল কেঁপে মন্ত্রীবুড়োর মনটা ৷বল্লে রাজা, মন্ত্রী তোমার জামায় কেন গন্ধ ?মন্ত্রী বলে, এসেন্স
বিদ্ঘুটে জানোয়ার কিমাকার কিম্ভূত,সারাদিন ধ’রে তার শুনি শুধু খুঁতখুঁত ৷মাঠপারে ঘাটপারে কেঁদে মরে খালি সে,ঘ্যান্ ঘ্যান্ আব্দারে ঘন ঘন নালিশে
পড়তে বসে মুখের কাছে কাগজখানি থুয়েরমেশ ভায়া ঘুমোয় পড়ে আরাম ক’রে শুয়ে ।শুনছ নাকি ঘড়র ঘড়র নাক ডাকার ধূম ?সখ
শিব ঠাকুরের আপন দেশে,আইন কানুন সর্বনেশে !কেউ যদি যায় পিছ্লে প’ড়েপ্যায়দা এসে পাক্ড়ে ধরে,কাজির কাছে হয় বিচার—একুশ টাকা দণ্ড তার
আকাশের ময়দানে বাতাসের ভরে,ছোট বড় সাদা কালো কত মেঘ চরে।কচি কচি থোপা থোপা মেঘেদের ছানাহেসে খেলে ভেসে যায় মেলে কচি
গাছের গোড়ায় গর্ত করে ব্যাং বেঁধেছেন বাসা,মনের সুখে গাল ফুলিয়ে গান ধরেছেন খাসা।রাজার হাতি হাওদা -পিঠে হেলে দুলে আসে-বাপরে ব’লে
হঠাৎ কেন দুপুর রোদে চাদর দিয়ে মুড়ি,চোরের মত নন্দগোপাল চলছে গুড়ি গুড়ি?লুকিয়ে বুঝি মুখোশখানা রাখছে চুপি চুপি?আজকে রাতে অন্ধকারে টেরটা
ঠাস ঠাস দ্রুম দ্রাম, শুনে লাগে খটকা-ফুল ফোটে..? তাই বল । আমি ভাবি পটকা !শাঁই শাঁই পনপন, ভয়ে কান বন্ধ-ওই
যে আনন্দ ফুলের বাসে,যে আনন্দ পাখির গানে,যে আনন্দ অরুণ আলোয়,যে আনন্দ শিশুর প্রাণে,যে আনন্দ বাতাস বহে,যে আনন্দ সাগরজলে,যে আনন্দ ধুলির