হনহন পনপন
চলে হনহনছোটে পনপন ঘোরে বনবনকাজে ঠনঠন বায়ু শনশনশীতে কনকন কাশি খনখনফোঁড়া টনটন মাছি ভনভনথালা ঝন ঝন।
চলে হনহনছোটে পনপন ঘোরে বনবনকাজে ঠনঠন বায়ু শনশনশীতে কনকন কাশি খনখনফোঁড়া টনটন মাছি ভনভনথালা ঝন ঝন।
কর্তা চলেন, গিন্নী চলেন, খোকাও চলেন সাথে,তড়্বড়িয়ে বুক ফুলিয়ে শুতে যাচ্ছেন রাতে।তেড়ে হন্হন্ চলে তিনজন যেন পল্টন চলে,সিঁড়ি উঠ্তেই একি
গভীর কালো মেঘের পরে রঙিন ধনু বাঁকা,রঙের তুলি বুলিয়ে মেঘে খিলান যেন আঁকা!সবুজ ঘাসে রোদের পাশে আলোর কেরামতিরঙিন্ বেশে রঙিন্
রামগরুড়ের ছানা হাসতে তাদের মানা,হাসির কথা শুনলে বলে,“হাসব্ না-না, না-না”।সদাই মরে ত্রাসে- ঐ বুঝি কেউ হাসে!এক চোখে তাই মিট্মিটিয়েতাকায় আশে
ঠাকুরদাদার চশমা কোথা?ওরে গন্শা হাবুল ভোঁতা,দেখ্না হেথা, দেখ্না হোথা- খোঁজ্ না নিচে গিয়ে। কই কই কই? কোথায় গেলে?টেবিল টানো ডেস্কো
বসি বছরের পয়লা তারিখেমনের খাতায় রাখিলাম লিখে-“সহজ উদরে ধরিবে যেটুক্,সেইটুকু খাব হব না পেটুক।”মাস দুই যেতে খাতা খুলে দেখি,এরি মাঝে
মাথায় কত প্রশ্ন আসে, দিচ্ছে না কেউ জবাব তার-সবাই বলে “মিথ্যে বাজে বকিস নে আর খবরদার!”অমন ধারা ধমক দিলে কেমন
প্রথম।বাঃ – আমার নাম ‘বাঃ’,বসে থাকি তোফা তুলে পায়ের উপর পা!লেখাপড়ার ধার ধারিনে , বছর ভরে ছুটি,হেসে খেলে আরাম ক’রে
এক যে ছিল সাহেব, তাহারগুণের মধ্যে নাকের বাহার।তার যে গাধা বাহন, সেটাযেমন পেটুক তেমনি ঢ্যাঁটা।ডাইনে বল্লে যায় সে বামেতিন পা
এই দেখ পেনসিল্, নোটবুক এ–হাতে,এই দেখ ভরা সব কিল্বিল্ লেখাতে।ভালো কথা শুনি যেই চট্পট্ লিখি তায়-ফড়িঙের ক’টা ঠ্যাং, আরশুলা কি