তুমি ডাক দিলে
একবার ডাক দিয়ে দেখো আমি কতোটা কাঙাল,কতো হুলুস্থূল অনটন আজম্ন ভেতরে আমার। তুমি ডাক দিলেনষ্ঠ কষ্ঠ সব নিমিষেই ঝেড়ে মুছেশব্দের […]
একবার ডাক দিয়ে দেখো আমি কতোটা কাঙাল,কতো হুলুস্থূল অনটন আজম্ন ভেতরে আমার। তুমি ডাক দিলেনষ্ঠ কষ্ঠ সব নিমিষেই ঝেড়ে মুছেশব্দের […]
আমার শৈশব বলে কিছু নেইআমার কৈশোর বলে কিছু নেই,আছে শুধু বিষাদের গহীন বিস্তার।দুঃখ তো আমার হাত–হাতের আঙুন–আঙুলের নখদুঃখের নিখুঁত চিত্র
তোমাকে শুধু তোমাকে চাই, পাবো?পাই বা না পাই এক জীবনে তোমার কাছেই যাবো। ইচ্ছে হলে দেখতে দিও, দেখোহাত বাড়িয়ে হাত
মারণাস্ত্র মনে রেখো ভালোবাসা তোমার আমার।নয় মাস বন্ধু বলে জেনেছি তোমাকে, কেবল তোমাকে।বিরোধী নিধন শেষে কতোদিন অকারণেতাঁবুর ভেতরে ঢুকে দেখেছি
অসম্ভব ক্ষুধা ও তৃষ্ণা ছিলো,সামনে যা পেলো খেলো,যেন মন্বন্তরে কেটে যাওয়া রজতজয়ন্তী শেষেএসেছে সে, সবকিছু উপাদেয় মুখে।গাভিন ক্ষেতের সব ঘ্রাণ
কষ্ট নেবে কষ্টহরেক রকম কষ্ট আছেকষ্ট নেবে কষ্ট ! লাল কষ্ট নীল কষ্ট কাঁচা হলুদ রঙের কষ্টপাথর চাপা সবুজ ঘাসের
বুকের সীমান্ত বন্ধ তুমিই করেছোখুলে রেখেছিলাম অর্গল,আমার যুগল চোখে ছিলো মানবিক খেলাতুমি শুধু দেখেছো অনল। তুমি এসেছিলে কাছে, দূরেও গিয়েছো
কথা ছিলো একটি পতাকা পেলেআমি আর লিখবো না বেদনার অঙ্কুরিত কষ্টের কবিতা । কথা ছিলো একটি পতাকা পেলেভজন গায়িকা সেই
এখন তুমি কোথায় আছো কেমন আছো, পত্র দিয়ো৷এক বিকেলে মেলায় কেনা খামখেয়ালী তাল পাখাটাখুব নিশীথে তোমার হাতে কেমন আছে, পত্র
ইচ্ছে ছিলো তোমাকে সম্রাজ্ঞী করে সাম্রাজ্য বাড়াবোইচ্ছে ছিলো তোমাকেই সুখের পতাকা করেশান্তির কপোত করে হৃদয়ে উড়াবো।ইচ্ছে ছিলো সুনিপূণ মেকআপ-ম্যানের মতোসূর্যালোকে