কোনো কোনো যুবক যুবতী
একালের কোনো কোনো যুবক বা যুবতীর মুখেসেকালের মোমমাখা ঝাড়লন্ঠন স্তম্ভ ও গম্বুজ দেখা যায়।দেখে হিংসা জাগে। মানুষ এখন যেন কোনো […]
কোনো কোনো যুবক যুবতী বাকি অংশ »
একালের কোনো কোনো যুবক বা যুবতীর মুখেসেকালের মোমমাখা ঝাড়লন্ঠন স্তম্ভ ও গম্বুজ দেখা যায়।দেখে হিংসা জাগে। মানুষ এখন যেন কোনো […]
কোনো কোনো যুবক যুবতী বাকি অংশ »
আরশিতে সর্বদা এক উজ্জল রমণী বসে থাকে।তার কোনো পরিচয়, পাসপোর্ট, বাড়ির ঠিকানামানুষ পায়নি হাত পেতে। অনুসন্ধানের লোভে মুলত সর্বতোভাবে তাকে
আরশিতে সর্বদা এক উজ্জল রমনী বাকি অংশ »
আমার এ কুষ্ঠরোগসারানো কি কলকাতা শহরের কাজযার হাইড্রেণ্টে জল নেই।তাই আমি অকুতোভয়েচেটে নিই তেজস্ক্রিয় ধুলোজিভের ঝাড়নেযাতে করে টেবিলসব সময় ফিটফাট
কে আমার হৃদ্পিণ্ডের ওপরে মাথা রেখে ঘুমোয়কে আমাকে দুধ ও ভাতের গন্ধ দিয়ে আড়াল করেকে আমার মাটি যেখানে আমি বৃষ্টির
আমাকে দেখা যাক বা না যাক বাকি অংশ »
স্মাইল প্লিজ, আপনারা প্রত্যেকেই একটু হাসুন,দয়া করে তাড়াতাড়ি, তা না হলে রোদ পড়ে গেলেআপনারা যে রকম চাইছেন তেমন হবে না,তেমন
আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে দেখি।চুল আঁচড়াই,দাড়ি কামাই,কখনও নিজেকে ভাল করে দেখি,ফিসফিস করে নিজেকে জিজ্ঞাসা করি,‘কেমন আছ, তারাপদ?’কখনও কখনও নিজেকে বলি,‘ছেষট্টি
ঐ টুকু তার চাওয়া ছিলএক চিলতের দাওয়াশিউলি শরৎ ছটফটে মেঘসারা আকাশ ছাওয়াযেতে গিয়েও থমকে যাওয়াপ্রানের কুটুমজনঘর পেরিয়ে ধান ভরা মাঠসবুজ
যে মেয়েটি চলে গেছে বাকি অংশ »
বেপরোয়া মনে ভরা প্লাবনের শুধু ছারখার ঢেউ,কিন্তু রাধার যন্ত্রণা বোঝে? কৃষ্ণ নামের কেউ?কৃষ্ণ এখন আঘাটা পেরিয়ে জনপ্রতিনিধি হবে,শেষরাতে ভীরু চাঁদের
সব ঠিক হবে?ঠিক হবে সব?ঠিকঠাক সব হবে?অলকানন্দা ঝাঁপিয়ে পড়বেদুরন্ত উৎসবে?চোখ খুললেই চেতনার রঙেপান্না সবুজ বনে?শীত ফিরে গেলে প্রিয় ঋতুরাজঅনুভবে, অকারণে!সব
চোখ ভরে যে দেখতে চাওরঞ্জন রশ্মিটা চেনো তো?বুক ভরে যে শ্বাস নিতে চাওজানো তো অক্সিজেনের পরিমাণটা কত?এত যে কাছে আসতে