বৃষ্টি
কেঁদেও পাবে না তাকে বর্ষার অজস্র জলধারে।ফাল্গুন বিকেলে বৃষ্টি নামে।শহরের পথে দ্রুত অন্ধকার।লুটোয় পাথরে জল, হাওয়া তমস্বিনী;আকাশে বিদ্যুৎজ্বলা বর্শা হানে […]
কেঁদেও পাবে না তাকে বর্ষার অজস্র জলধারে।ফাল্গুন বিকেলে বৃষ্টি নামে।শহরের পথে দ্রুত অন্ধকার।লুটোয় পাথরে জল, হাওয়া তমস্বিনী;আকাশে বিদ্যুৎজ্বলা বর্শা হানে […]
মেলাবেন তিনি ঝোড়ো হাওয়া আরপোড়ো বাড়িটারঐ ভাঙ্গা দরজাটা ।মেলাবেন । পাগল দাপটে দেবে না গায়েতে কাঁটা ।আকাশে আগুনে তৃষ্ণার মাঠ
তার বদলে পেলেসমস্ত ঐ স্তব্ধ পুকুরনীল-বাঁধানো স্বচ্ছ মুকুরআলোয় ভরা জলফুলে নোয়ানো ছায়া-ডালটাবেগনি মেঘের ওড়া পালটাভরলো হৃদয়তলএকলা বুকে সবই মেলে। তার
অতন্দ্রিলা,ঘুমোওনি জানিতাই চুপি চুপি গাঢ় রাত্রে শুয়েবলি, শোনো,সৌরতারা-ছাওয়া এই বিছানায়—সূক্ষ্মজাল রাত্রির মশারি—কত দীর্ঘ দুজনার গেলো সারাদিন,আলাদা নিশ্বাসে—এতক্ষণে ছায়া-ছায়া পাশে ছুঁইকী
আমি যেন বলি, আর তুমি যেন শোনোজনমে জনমে তার শেষ নেই কোনো।দিনের কাহিনী কত, রাত চন্দ্রাবলীমেঘ হয়, আলো হয়, কথা
আহা পিঁপড়ে ছোটো পিঁপড়ে ঘুরুক দেখুক থাকুককেমন যেন চেনা লাগে ব্যস্ত মধুর চলা —স্তব্ ধ শুধু চলায় কথা বলা —আলোয়
তালিকা প্রস্তুতকী কী কেড়ে নিতে পারবে না-হই না নির্বাসিত-কেরানি।বাস্তুভিটে পৃথিবীটার সাধারণ অস্তিত্ব।যার এক খন্ড এই ক্ষুদ্র চাকরের আমিত্ব।যতদিন বাঁচি, ভোরের
বড়োবাবুর কাছে নিবেদন বাকি অংশ »
কেঁদেও পাবে না তাকে বর্ষার অজস্র জলধারে।ফাল্গুন বিকেলে বৃষ্টি নামে।শহরের পথে দ্রুত অন্ধকার।লুটোয় পাথরে জল, হাওয়া তমস্বিনী;আকাশে বিদ্যুৎজ্বলা বর্শা হানেইন্দ্রমেঘ;কালো
তোমারও নেই ঘরআছে ঘরের দিকে যাওয়া।সমস্ত সংসারহাওয়াউঠছে নীল ধূলোয় সবুজ অদ্ভূত;দিনের অগ্নিদূতআবার কালো চক্ষে বর্ষার নামে ধার।কৈলাস মানস সরোবরঅচেনা কলকাতা