আবুল হাসান

যতদূরে থাকো ফের দেখা হবে। কেননা মানুষযদিও বিরহকামী, কিন্তু তার মিলনই মৌলিক।মিলে যায় – পৃথিবী আকাশ আলো একদিন মেলে! এ […]

আগুনে লাফিয়ে পড়ো, বিষ খাও, মরোনা হলে নিজের কাছে ভুলে যাওএত কষ্ট সহ্য করো না। সে তোমার কতদূর? কী এমন?

অতটুকু চায়নি বালিকা!অত শোভা, অত স্বাধীনতা!চেয়েছিল আরো কিছু কম, আয়নার দাঁড়ে দেহ মেলে দিয়েবসে থাকা সবটা দুপুর, চেয়েছিলমা বকুক, বাবা

‘তোমাকে ভালোবাসি তাই ভালোবাসার কবিতা লিখিনি।আমার ভালোবাসা ছাড়া আর কোনো কবিতা সফল হয়নি,আমার এক ফোঁটা হাহাকার থেকে এক লক্ষ কোটিভালোবাসার

অবশেষে জেনেছি মানুষ একা!জেনেছি মানুষ তার চিবুকের কাছেও ভীষণ অচেনা ও একা!দৃশ্যের বিপরীত সে পারে না একাত্ম হতে এই পৃথিবীর

চিকন কঞ্চির মতো ছিপছিপে রোদের ভিতরে আসিকে আমাকে নুইয়ে দেয় মা? আমার ভীষণ ভয় লাগে!পানাপুকুরের পাড়ে জলের আয়না আছে, মুখ

এ ভ্রমণ আর কিছু নয়, কেবল তোমার কাছে যাওয়াতোমার ওখানে যাব, তোমার ভিতরে এক অসম্পূর্ণ যাতনা আছেন,তিনি যদি আমাকে বলেন,

ছেলেটি খোঁড়েনি মাটিতে মধুর জল!মেয়েটি কখনো পরে নাই নাকছাবি।ছেলেটি তবুও গায় জীবনের গান,মেয়েটিকে দেখি একাকী আত্মহারা! ছেলেটির চোখে দুর্ভিক্ষের দাহ,মেয়েটির

লক্ষ্মী বউটিকে আমি আজ আর কোথাও দেখি না,হাঁটি হাঁটি শিশুটিকে কোথাও দেখি না;কতগুলি রাজহাঁস দেখি,নরম শরীর ভরা রাজহাঁস দেখিকতগুলি মুখস্থ