ঈদ মোবারক
শত যোজনের কত মরুভূমি পারায়ে গো,কত বালুচরে কত আঁখি-ধারা ঝরায়ে গো,বরষের পরে আসিলে ঈদ!ভুখারীর দ্বারে সওগাত ব’ইয়ে রিজওয়ানের,কন্টক-বনে আশ্বাস এনে […]
শত যোজনের কত মরুভূমি পারায়ে গো,কত বালুচরে কত আঁখি-ধারা ঝরায়ে গো,বরষের পরে আসিলে ঈদ!ভুখারীর দ্বারে সওগাত ব’ইয়ে রিজওয়ানের,কন্টক-বনে আশ্বাস এনে […]
[কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “আজি হতে শতবর্ষ পরে” পড়িয়া] আজি হ’তে শত বর্ষ আগেকে কবি, স্মরণ তুমি ক’রেছিলে আমাদেরেশত আনুরাগে,আজি হ’তে
আশ্বিনের মাঝামাঝি উঠিল বাজনা বাজিপূজার সময় এল কাছে।মধু বিধু দুই ভাই ছুটাছুটি করে তাইআনন্দে দু-হাত তুলি নাচে।পিতা বসি ছিল দ্বারে
পুজোর ছুটি আসে যখনবকসারেতে যাবার পথে —দূরের দেশে যাচ্ছি ভেবেঘুম হয় না কোনোমতে ।সেখানে যেই নতুন বাসায়হপ্তা দুয়েক খেলায় কাটেদূর
আজি হতে শতবর্ষ পরেকে তুমি পড়িছ বসি আমার কবিতাখানিকৌতূহলভরে,আজি হতে শতবর্ষ পরে!আজি নব বসন্তের প্রভাতের আনন্দেরলেশমাত্র ভাগ,আজিকার কোনো ফুল, বিহঙ্গের
ঢাক কুড়কুড় ঢাক কুড়কুড় ঢাকের শব্দ পাচ্ছি,দুর্গা পূজার উৎসবে তাই সবাই মিলে নাচছি।পূজার প্রসাদ লাড্ডু মিঠাই যত্তো খুশি খাচ্ছি,মণ্ডপে মণ্ডপে
দুর্গা পূজার ছুটিতে—চতুর্দিকে খুশির হাওয়াটেক্সাসে বা উটি-তে।ছেলেমেয়ের জুটিতেউড়ছে প্রজাপতির মতোপূজার মজা লুটিতে।গরিব ধনীর কুঠিতেশারদীয় চাঁদের আলোয়কুসুম হবেই ফুটিতে।আয় আমরা দু’টিতে—ভালোবেসে
দুর্গা পূজার ছুটিতে বাকি অংশ »
লাল টুপি শাদা দাড়ি পেট মোটা সান্টাবিলি করে চকোলেট। নিজে খায় ফান্টা!মাঝরাতে জেগে উঠে বিস্মিত শান্তা!তার ঘরে এসেছেন সেই বুড়ো
উইশ ইউ মেরি ক্রিসমাস বাকি অংশ »
শরৎ আসে দূর্বা ঘাসে শিশির হাসে ‘ফিক’রোদের সোনা যায় না গোনা ঝরলো চারি দিকখুশির গাড়ি দিচ্ছে পাড়ি কু-ঝিক্-ঝিক্ ঝিক্দূর্গা মায়ের
তোমার আছে দুর্গাপূজা, আমার আছে ঈদ!তোমার যদি মন্দির, তো আমারটা মসজিদ।তোমার আছে দেব দেবী আর তোমার ভগবান,আমার আছে নবী-রাসূল, আল্লা
বাংলা নামের নকশী কাঁথায় বাকি অংশ »