আসমানী
আসমানীরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও, রহিমদ্দির ছোট্ট বাড়ি রসুলপুরে যাও। বাড়ি তো নয় পাখির বাসা ভেন্না পাতার ছানি, একটুখানি বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে […]
আসমানীরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও, রহিমদ্দির ছোট্ট বাড়ি রসুলপুরে যাও। বাড়ি তো নয় পাখির বাসা ভেন্না পাতার ছানি, একটুখানি বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে […]
এই খানে তোর দাদির কবর ডালিম-গাছের তলে,তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে।এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ,পুতুলের বিয়ে
রাত থম থম স্তব্ধ, ঘোর-ঘোর-আন্ধার,নিশ্বাস ফেলি, তাও শোনা যায়, নাই কোথা সাড়া কার।রুগ্ন ছেলের শিয়রে বিসয়া একেলা জাগিছে মাতা,করুণ চাহনি
আমার বাড়ি যাইও ভোমর,বসতে দেব পিঁড়ে,জলপান যে করতে দেবশালি ধানের চিঁড়ে। শালি ধানের চিঁড়ে দেব,বিন্নি ধানের খই,বাড়ির গাছের কবরী কলা,গামছা-বাঁধা
মুজিবর রহমান।ওই নাম যেন বিসুভিয়াসের অগ্নি-উগারী বান।বঙ্গদেশের এ প্রান্ত হতে সকল প্রান্ত ছেয়ে,জ্বালায় জ্বলিছে মহা-কালানল ঝঞঝা-অশনি বেয়ে ।বিগত দিনের যত
আসমানীরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও,রহিমদ্দির ছোট্ট বাড়ি রসুলপুরে যাও।বাড়ি তো নয় পাখির বাসা ভেন্না পাতার ছানি,একটুখানি বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে
শিউলি নামের খুকির সনে আলাপ আমার অনেক দিনের থেকেহাসিখুশি মিষ্টমিশি অনেক কথা কই যে তারে ডেকে।সেদিন তার কইনু ‘খুকি- কী
“রাখাল ছেলে! রাখাল ছেলে! বারেক ফিরে চাও,বাঁকা গাঁয়ের পথটি বেয়ে কোথায় চলে যাও?” ‘ওই যে দেখ নীল-নোয়ান সবুজ ঘেরা গাঁকলার
আয় ছেলেরা, আয় মেয়েরা,ফুল তুলিতে যাইফুলের মালা গলায় দিয়েমামার বাড়ি যাই।মামার বাড়ি পদ্মপুকুরগলায় গলায় জল,এপার হতে ওপার গিয়েনাচে ঢেউয়ের দল।
পালের নাও, পালের নাও, পান খেয়ে যাও–ঘরে আছে ছোট বোনটি তারে নিয়ে যাও।কপিল-সারি গাইয়ের দুধ যেয়ো পান করে’কৌটা ভরি সিঁদুর