আট বছর আগে একদিন
শোনা গেল লাশকাটা ঘরেনিয়ে গেছে তারে;কাল রাতে ফাল্গুনের রাতের আধারেযখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাদমরিবার হল তার সাধ।বধু শুয়ে ছিল পাশে-শিশুটিও […]
শোনা গেল লাশকাটা ঘরেনিয়ে গেছে তারে;কাল রাতে ফাল্গুনের রাতের আধারেযখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাদমরিবার হল তার সাধ।বধু শুয়ে ছিল পাশে-শিশুটিও […]
হে মৃত্যু,তুমি আমাকে ছেড়ে চলছ ব’লে আমি খুব গভীর খুশি?কিন্তু আরো খানিকটা চেয়েছিলাম;চারি দিকে তুমি হাড়ের পাহাড় বানিয়ে রেখেছে;–যে ঘোড়ায়
সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়োনাকো তুমি,বোলোনাকো কথা অই যুবকের সাথে;ফিরে এসো সুরঞ্জনা:নক্ষত্রের রুপালি আগুন ভরা রাতে; ফিরে এসো এই মাঠে, ঢেউয়ে;ফিরে এসো
আবার আসিব ফিরে ধানসিড়িটির তীরে– এই বাংলায়হয়তো মানুষ নয়– হয়তো বা শঙ্খচিল শালিখের বেশে;হয়তো ভোরের কাক হয়ে এই কার্তিকের নবান্নের
বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপখুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছেচেয়ে দেখি ছাতার মতো
তোমায় আমি দেখেছিলাম বলেতুমি আমার পদ্মপাতা হলে;শিশির কণার মতন শূন্যে ঘুরেশুনেছিলাম পদ্মপত্র আছে অনেক দূরেখুঁজে খুঁজে পেলাম তাকে শেষে। নদী
তুমি তা জানো না কিছু, না জানিলে-আমার সকল গান তবুও তোমারে লক্ষ্য ক’রে!যখন ঝরিয়া যাব হেমন্তের ঝড়ে,পথের পাতার মতো তুমিও
আমাকে একটি কথা দাও যা আকাশের মতোসহজ মহৎ বিশাল,গভীর; – সমস্ত ক্লান্ত হতাহত গৃহবলিভুকদের রক্তেমলিন ইতিহাসের অন্তর ধুয়ে চেনা হাতের
এই জল ভালো লাগে; বৃষ্টির রূপালি জল কত দিন এসেধুয়েছে আমার দেহ — বুলায়ে দিয়েছে চুল — চোখের উপরেতার শান
একদিন মনে হতো জলের মতন তুমি।সকালবেলার রোদে তোমার মুখের থেকে বিভা–অথবা দুপুরবেলা — বিকেলের আসন্ন আলোয়–চেয়ে আছে — চলে যায়