হায় চিল
হায় চিল, সোনালী ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিঁড়ি নদীটির পাশে!তোমার কান্নার সুরে বেতের […]
হায় চিল, সোনালী ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিঁড়ি নদীটির পাশে!তোমার কান্নার সুরে বেতের […]
গানের সুরের মতো বিকেলের দিকের বাতাসেপৃথিবীর পথ ছেড়ে – সন্ধ্যার মেঘের রঙ খুঁজেহৃদয় ভাসিয়া যায়,- সেখানে সে কারে ভালোবাসে !-পাখির
হঠাৎ হাওয়া উঠেছে এই দুপুরেআকাশী নীল শান্তি বুঝি ছিনিয়ে নিতে চায়।মালোঠিগাঁও বিমূঢ়, হতবাক।মেঘের ক্রোধ গর্জে ওঠে ঝড়ের ডঙ্কায়।এখনই এল ডাক।মন্দাকিনী
দুয়ারে হলুদ পর্দা। পর্দার বাহিরে ধুধু মাঠআকাশে গৈরিক আলো জ্বলে।পৃথিবী কাঞ্চনপ্রভা রৌদ্রের অনলে শুদ্ধ হয়।কারা যেন সংসারের মায়াবী কপাটখুলে দিয়ে
বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপখুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছেচেয়ে দেখি ছাতার মতো
উত্সব গান, মধুময় তানআকাশ ধরণী-তলেকুঞ্জে কুঞ্জে বিহগ কণ্ঠেলতায় পাতায় ফুলে |হৃদয়ে সবার দিয়েছে রে দোলনাচিয়া উঠিছে প্রাণ,(এ যে) নূতন দেশের
আমাদের ছোটো গাঁয়ে ছোটো ছোটো ঘরথাকি সেথা সবে মিলে কেহ নাহি পর।পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাইএকসাথে খেলি আর পাঠশালে
তোমার প্রসঙ্গ উঠে আসে, পুষ্প-ফোটা উদ্যানে উদ্যানেআমি তো আহত হই, বসন্তের সুমিষ্ট সুবাসে।আমি তো গিয়েছি ভুলে ওই মুখ, আজ আর
আজ বসন্তে এসেছে এক নীল প্রজাপতি দিনএবং তাদের ডানায় ডানায় বিক্ষোভতাদের ডানায় অমিশ্রিত বর্ণযদি ত্বরায় না যায় সে, মেটাবে তাদের
একটি পাখী রোজ আমার জানালায়আস্তে এসে বসে, তাকায় আশেপাশে।কখনো দেয় শিস, বাড়ায় গলা তার;আবার কখনোবা পাখাটা ঝাপটায়। পালকে তার আঁকা
আমার মৃত্যুর পরেও যদি বাকি অংশ »