স্বাধীনতা বাঙালির
দেখি নাই আমি নেতাজি সুভাষ,মাও সে-তুং ,লেনিন।দেখা হয় নাই বীর ক্ষুদিরাম অথবা সূর্যসেন।দেখেছি কেবল শাসন – শোষণে মানুষ যে নির্জীবদেখেছি […]
দেখি নাই আমি নেতাজি সুভাষ,মাও সে-তুং ,লেনিন।দেখা হয় নাই বীর ক্ষুদিরাম অথবা সূর্যসেন।দেখেছি কেবল শাসন – শোষণে মানুষ যে নির্জীবদেখেছি […]
এই লেখা উঠে এসেছে তোমার স্বদেশের বুক থেকে এই খেলা উঠে এসেছে এ দেশের প্রতিটি নদী থেকে, যে সব নদী তরঙ্গায়িত হতো
ট্র্যাজেডি লাগে। নইলে মহাকাব্য সম্পূর্ণ হয় না।আলপথ তোমাকে চিনতো, তুমি কোন বাড়ির ছেলে! কেরোসিন আলোর গ্রামগুলো তোমাকে জানে। রাস্তার মোড়ের
মহাকাব্যের ট্র্যাজেডি বাকি অংশ »
চারজন দেবদূত এসে ঘিরে আছে একটি কফিন একজন বললো দেখো ভিতরে রঙিন রক্তমাখা জামা ছিলো হয়ে গেছে ফুলচোখ দুটি মেঘে মেঘে ব্যথিত
আমরা বাহান্নতে মরেছি দলে দলে, আমরা একাত্তরে মরেছি ঝাঁকে ঝাঁকে, আমরা পঁচাত্তরে মরেছি সপরিবারে। প্রতিটি মৃত্যুর পর আমরা আবার জেগে উঠেছি, যেভাবে জেগে
বাঙালি, একটি ফিনিক্সপাখি বাকি অংশ »
এই বাড়িটি একলা বাড়ি কাঁপছে এখন চোখের জলেভালোবাসার এই বাড়িতে তুমিও নেই, তারাও নেই!এই বাড়িটি সন্ধ্যা-সকাল তাকিয়ে আছে নগ্ন দুচোখএকলা
তোমার ছেলেরা মরে গেছে প্রতিরোধের প্রথম পর্যায়ে,তারপর গেছে তোমার পুত্রবধূদের হাতের মেহেদী রঙ,তারপর তোমার জন্মসহোদর, ভাই শেখ নাসের,তারপর গেছেন তোমার
সেই রাত্রির কল্পকাহিনী বাকি অংশ »
যেদিন তিনি ফিরে আসলেন, সেদিনশীতার্ত আলো হাওয়ার মধ্যে ঋতুবদল হলো স্বদেশেরঝরাপাতায় জেগে উঠল বসন্তশাখায় শাখায় ফুটে উঠল পাতালক্ষ কোটি মানুষের
আমি তাঁকে দেখার জন্য ১৯২০ সালে টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলামপ্রাণময় উজ্জ্বল দিনটি ছিলো মার্চ মাসের ১৭ তারিখমধুমতীর খুব তাড়া ছিলো ব’লে জোর
বাঘ কিংবা ভালুকের মতো নয়,বঙ্গোপসাগর থেকে উঠে আসা হাঙরের দল নয়না, কোনো উপমায় তদের গ্রেপ্তার করা যাবে নাতাদের পরনে ছিল