বিরহের কবিতা

যেতে পারি, কিন্তু কেন যাবো?

ভাবছি, ঘুরে দাঁড়ানোই ভালো।এতো কালো মেখেছি দু হাতেএতোকাল ধরে!কখনো তোমার ক’রে, তোমাকে ভাবিনি। এখন খাদের পাশে রাত্তিরে দাঁড়ালেচাঁদ ডাকে আয় […]

যেতে পারি, কিন্তু কেন যাবো? বাকি অংশ »

তোমাকেই মনে পড়ে

তোমাকেই মনে পড়ে আজ নীল হেমন্তের রাতেমাথার উপরচাঁদের অসংখ্য চালাঘরতুমি বলেছিলে—ঐ দেশএকদিন হবে নির্বিশেষতব রাজধানীসেদিনের কথা চাঁদ নিয়ে করে আজো

তোমাকেই মনে পড়ে বাকি অংশ »

দুই বিঘা জমি

শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই আর সবই গেছে ঋণে।বাবু বলিলেন, “বুঝেছ উপেন, এ জমি লইব কিনে।’কহিলাম আমি, “তুমি ভূস্বামী,

দুই বিঘা জমি বাকি অংশ »

দেওয়া-নেওয়া

বাদল দিনের প্রথম কদমফুলআমায় করেছ দান,আমি তো দিয়েছি ভরা শ্রাবণেরমেঘমল্লার গান।সজল ছায়ার অন্ধকারেঢাকিয়া তারেএনেছি সুরের শ্যামল খেতেরপ্রথম সোনার ধান।আজ এনে

দেওয়া-নেওয়া বাকি অংশ »

বাঁশি

কিনু গোয়ালার গলি।দোতলা বাড়িরলোহার-গরাদে-দেওয়া একতলা ঘরপথের ধারেই।লোনা-ধরা দেওয়ালেতে মাঝে মাঝে ধসে গেছে বালি,মাঝে মাঝে স্যাঁতা-পড়া দাগ।মার্কিন থানের মার্কা একখানা ছবিসিদ্ধিদাতা

বাঁশি বাকি অংশ »

বাঁশিওআলা

“ওগো বাঁশিওআলা,বাজাও তোমার বাঁশি,শুনি আমার নূতন নাম”— এই বলে তোমাকে প্রথম চিঠি লিখেছি,মনে আছে তো?আমি তোমার বাংলাদেশের মেয়ে।সৃষ্টিকর্তা পুরো সময়

বাঁশিওআলা বাকি অংশ »

শেষ চিঠি

মনে হচ্ছে শূন্য বাড়িটা অপ্রসন্ন,অপরাধ হয়েছে আমারতাই আছে মুখ ফিরিয়ে।ঘরে ঘরে বেড়াই ঘুরে,আমার জায়গা নেই–হাঁপিয়ে বেরিয়ে চলে আসি।এ বাড়ি ভাড়া

শেষ চিঠি বাকি অংশ »

জীবন যাপন-২

আমরা কি পরস্পরকে অবিশ্বাস করছি !আমাদের ভালো-লাগাগুলো বিতর্কিত হয়ে উঠছে।আমাদের চোখ ক্রমশ উদাসিন হয়ে উঠছে।আমাদের স্পর্শগুলো অনুভূতিহীন হয়ে পড়ছে।আমার কি

জীবন যাপন-২ বাকি অংশ »

অমলিন পরিচয়

সেই থেকে মনে আছে–কপালের ডান পাশে কালো জন্ম-জড়ুলচুলের গন্ধে নেমে আসা দেবদারু-রাতেকতোটা বিভোর হতে পারে উদাস আঙুল,সেই প্রথম অভিজ্ঞতা, সেই

অমলিন পরিচয় বাকি অংশ »

Scroll to Top