খুব কাছে এসো না
খুব কাছে এসো না কোন দিনযতটা কাছে এলে কাছে আসা বলে লোকেএ চোখ থেকে ঐ চোখের কাছে থাকাএক পা বাড়ানো […]
খুব কাছে এসো না কোন দিনযতটা কাছে এলে কাছে আসা বলে লোকেএ চোখ থেকে ঐ চোখের কাছে থাকাএক পা বাড়ানো […]
এতো সহজেই ভালোবেসে ফেলি কেন!বুঝি না আমার রক্তে কি আছে নেশা- দেবদারু-চুলে উদাসী বাতাস মেখেস্বপ্নের চোখে অনিদ্রা লিখি আমি,কোন বেদনার
ভাসান যে দিতে চাও, কোন দেশে যাবা? যাবা সে কোন বন্দরে আমারে একলা থুয়ে? এই ঘর, যৈবনের কে দেবে পাহারা?এমন
আহারে বৃষ্টির রা, সোহাগি লো, আমি থাকি দূর পরবাসে।কান্দে না তোমার বুকে একঝাঁক বুনোপাখি অবুঝ কৈতর?কেমনে ফুরায় নিশি? বলো সই,
তোমাকে পারিনি ছুঁতে, তোমার তোমাকে-উষ্ণ দেহ ছেনে ছেনে কুড়িয়েছি সুখ,পরস্পর খুড়ে খুড়ে নিভৃতি খুঁজেছি।তোমার তোমাকে আমি ছুঁতে পারি নাই। যেভাবে
এই শহরেই তুমি বাস করবে, কাজে অকাজে দৌড়োবে এদিক ওদিককোথাও আড্ডা দেবে অবসরে, মদ খাবে, তুমুল হৈ চৈ করবে,রাত ঘুমিয়ে
প্রিয় রুদ্র, প্রযত্নেঃ আকাশ, তুমি আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখতে বলেছিলে। তুমি কি এখন আকাশ জুড়ে থাকো? তুমি আকাশে উড়ে বেড়াও?
রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহকে লেখা চিঠি বাকি অংশ »
যেরকম ছিলে, সেরকমই তুমি আছকেবল আমাকে মাঝপথে ডুবিয়েছস্বপ্নের জলে উলটো ভাসান এতআমি ছাড়া আর ভাগ্যে জুটেছে কার! আগাগোড়া তুমি অবিকল
তোমাকে বিশ্বাস করেছিলাম, যা কিছু নিজের ছিল দিয়েছিলাম,যা কিছুই অর্জন-উপার্জন !এখন দেখ না ভিখিরির মতো কেমন বসে থাকি !কেউ ফিরে
কতটুকু ভালোবাসা দিলে,ক তোড়া গোলাপ দিলে,কতটুকু সময়, কতটা সমুদ্র দিলে,কটি নির্ঘুম রাত দিলে, কফোঁটা জল দিলে চোখের –সব যেদিন ভীষণ