বিরহের কবিতা

পতিগৃহে পুরোনো প্রেমিক 

পাঁজরে প্রবিষ্ট প্রেম জেগে ওঠে পরাজিত মুখে,পতিগৃহে যেরকম পুরোনো প্রেমিকস্বামী ও সংসারে মুখোমুখি ।প্রত্যাখ্যানে কষ্ট পাই,–ভাবি, মিথ্যে হোকসত্যে নাই পাওয়া

পতিগৃহে পুরোনো প্রেমিক  বাকি অংশ »

নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ 

নেকাব্বর জানে তাঁর সম্পত্তির হিসাব চাইতে আসবে নাকেউ কোনোদিন।এই জন্মে শুধু একবার চেয়েছিল একজন, ‘কী কইরাপালবা আমারে,তোমার কী আছে কিছু

নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ  বাকি অংশ »

প্রাক্তন

ঠিক সময়ে অফিসে যায়?ঠিক মতো খায় সকালবেলা?টিফিনবাক্স সঙ্গে নেয় কি?না ক্যান্টিনেই টিফিন করে?জামা কাপড় কে কেচে দেয়?চা করে কে আগের

প্রাক্তন বাকি অংশ »

টিউটোরিয়াল কবিতা

তোমাকে পেতেই হবে শতকরা অন্তত নব্বই (বা নব্বইয়ের বেশি)তোমাকে হতেই হবে একদম প্রথমতার বদলে মাত্র পঁচাশি!পাঁচটা নম্বর কম কেন? কেন

টিউটোরিয়াল কবিতা বাকি অংশ »

মাধবীর জন্যে

আয়নার পাশে একটু অন্ধকার ছায়া এঁকে দাও।ব্যথিত দৃশ্যের পট জুড়ে থাক চিত্রিক আঁধার।দেয়ালের ছবিটাকে একটু সরাতে হবে ভাই।ওটা নয়, এই

মাধবীর জন্যে বাকি অংশ »

যে টেলিফোন আসার কথা

যে টেলিফোন আসার কথা সে টেলিফোন আসেনি।প্রতীক্ষাতে প্রতীক্ষাতেসূর্য ডোবে রক্তপাতেসব নিভিয়ে একলা আকাশ নিজের শূন্য বিছানাতে।একান্তে যার হাসির কথা হাসেনি।যে

যে টেলিফোন আসার কথা বাকি অংশ »

স্মৃতি বড় উচ্ছৃঙ্খল

পুরনো পকেট থেকে উঠে এলকবেকার শুকনো গোলাপ ।কবেকার ? কার দেওয়া ? কোনমাসে ? বসন্তে না শীতে ?গোলাপের মৃতদেহে তারপাঠযোগ্য

স্মৃতি বড় উচ্ছৃঙ্খল বাকি অংশ »

তোমার বিষাদগুলি

তোমার বিষাদগুলি করতলে তুলে নিতে দাওওষ্ঠপুটে রাখি। ভীষণ বৃষ্টির শব্দ সারাদিন স্মৃতির ভিতরে।একাকিনী বসে আছ বৃষ্টির ভিতরেবালুকাবেলায়কবেকার উইয়ে-খাওয়া ছবি।তোমার বিষাদগুলি

তোমার বিষাদগুলি বাকি অংশ »

স্রোতস্বিনী আছে, সেতু নেই

তুমি বললে, রৌদ্র যাও, রৌদ্রে তো গেলামতুমি বললে, অগ্নিকুণ্ড জ্বালো, জ্বালালাম।সমস্ত জমানো সুখ-তুমি বললে, বেচে দেওয়া ভালোডেকেছি নীলাম।তবু আমি একা।আমাকে

স্রোতস্বিনী আছে, সেতু নেই বাকি অংশ »

Scroll to Top