এপিটাফ
যতদূরে থাকো ফের দেখা হবে। কেননা মানুষযদিও বিরহকামী, কিন্তু তার মিলনই মৌলিক।মিলে যায় – পৃথিবী আকাশ আলো একদিন মেলে! এ […]
যতদূরে থাকো ফের দেখা হবে। কেননা মানুষযদিও বিরহকামী, কিন্তু তার মিলনই মৌলিক।মিলে যায় – পৃথিবী আকাশ আলো একদিন মেলে! এ […]
আমি বানভাসি লোক বঠি গনামটা হল মতি সদ্দারবাপকাকার আমল থাকে চৌকিদারি করিপঞ্চাশ সালের আকালের পরথাকে গেল বছর তকখরার চোটে দকড়কঁচা
“ও বাপুনও বাপুন রেআমি তোর মা রে বাপুনআমি তোর মাএকবার চল বাপতোর বাবার শেষ কাজ টুকুন করবি চল”কোনো সাড়া নেইকোনো
ও বিল্টু তুই এখন কোথায় আছিস বাবাতুই এখন আছিস কোথায়,হাসপাতালে তোর বাপ বলেছিল “ছেলে তো অন্য ঘরে”সেই ঘরটা কোথায় রে,আমি
তোমাদের শহরে শীত আসি আসি করছেচলছে শীত উৎসবের প্রস্তুতি,কিংবা আঁকছো সুখনিদ্রার স্বপ্নকথা।আজ আমার ভিষণ একা লাগছে, ভিষণ একাআমি ছুটি চাই
আদিত আমার মন ভালো নেই বাকি অংশ »
আমাদের মাকে যেদিন আমরা ভাওয়ালের জঙ্গলেফেলে রেখে পালিয়ে গিয়েছিলাম,ডালে ডালে পাখিরা বেদনায় মূক হয়ে গিয়েছিল।অথচ আকাশ ভরে উঠছে আলোয় আলোয়পাখি
তার বদলে পেলেসমস্ত ঐ স্তব্ধ পুকুরনীল-বাঁধানো স্বচ্ছ মুকুরআলোয় ভরা জলফুলে নোয়ানো ছায়া-ডালটাবেগনি মেঘের ওড়া পালটাভরলো হৃদয়তলএকলা বুকে সবই মেলে। তার
অতন্দ্রিলা,ঘুমোওনি জানিতাই চুপি চুপি গাঢ় রাত্রে শুয়েবলি, শোনো,সৌরতারা-ছাওয়া এই বিছানায়—সূক্ষ্মজাল রাত্রির মশারি—কত দীর্ঘ দুজনার গেলো সারাদিন,আলাদা নিশ্বাসে—এতক্ষণে ছায়া-ছায়া পাশে ছুঁইকী
আপনাকে দেখিনি আমি; তবে আপনি আমার অচেনানন পুরোপুরি, কারণ বাঙলার মায়েদের আমি মোটামুটি চিনি, জানি।হয়তো গরিব পিতার ঘরেবেড়ে উঠেছেন দুঃখিনী
সেই কবে থেকে জ্বলছিজ্ব’লে জ্ব’লে নিভে গেছি ব’লেতুমি দেখতে পাও নি।সেই কবে থেকে দাঁড়িয়ে রয়েছিদাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে বাতিস্তম্ভের মতো ভেঙে পড়েছি