বিরহের কবিতা

পলাশপুর থেকে পড়তে আসা ছেলেটির গলায় তুলসীর মালাপ্রথম ক্লাসের পর জিনস্ পরা একটি মেয়ের সে কী হাসি !রাত্রে ছেলেটি চিঠি […]

আমারে তুমি ভালবাসো না ব’লে,দুঃখ আমি অবশ্যই পাই ;কিন্তু তাতে বিষাদই শুধু আছে,তাছাড়া কোন যাতনা, জ্বালা নাই ।। জনমাবধি প্রণয়বিনিময়েঅনেক

শ্রান্ত বরষা, অবেলার অবসরে,প্রাঙ্গণে মেলে দিয়েছে শ্যামল কায়া ;স্বর্ণ সুযোগে লুকাচুরি-খেলা করেগগনে-গগনে পলাতক আলো-ছায়া।আগত শরৎ অগোচর প্রতিবেশে ;হানে মৃদঙ্গ বাতাসে

আমার কথা কি শুনতে পাও না তুমি?কেন মুখ গুঁজে আছ তবে মিছে ছলে?কোথায় লুকাবে? ধূ ধূ মরুভূমি;ক্ষ’য়ে ক্ষ’য়ে ছায়া ম’রে

তোমারে যে ভালোবাসে এর থিকা আরো পাঁচগুনআল্লার কসম আমি দিমু তারে এই জামাখান,আমার কলম আমি দিমু তারে, শরীলের খুনদোয়াত ভরায়া

আমারে সোন্দর তুমি কও নাই কোনো একদিন,আমার হাতের পিঠা কও নাই কি রকম মিঠা,সেই তুমি তোমারেই দিছি আমি যুবতীর চিন-চোখ-কানা

কি আছে তোমার দ্যাশে? নদী আছে? আছে নাকি ঘর?ঘরের ভিতরে আছে পরানের নিকটে যে থাকে?উত্তর সিথানে গাছ, সেই গাছে পাখির

তোমার দ্যাশের দিকে ইস্টিশানে গেলেই তো গাড়িসকাল বিকাল আসে, এক দন্ড খাড়ায়া চম্পট,কত লোক কত কামে দূরে যায়, ফিরা আসে

আমি কার কাছে গিয়া জিগামু সে দুঃখ দ্যায় ক্যান,ক্যান এত তপ্ত কথা কয়, ক্যান পাশ ফিরা শোয়,ঘরের বিছান নিয়া ক্যান

সে কোন বাটিতে কও দিয়াছিলা এমন চুমুকনীল হয়া গ্যাছে ঠোঁট, হাত পাও শরীল অবশ,অথচ চাও না তুমি এই ব্যাধি কখনো