সীমারেখা
পোশাকেও ঢেকে থাকে রাত্রীর নিবিড় কালো ঢেউ,তারই মধ্যে ভেসে থাকে অনুজ্জ্বল নক্ষত্রের তিল।অতখানি দূর থেকে গেঁথে যায় চোখের মণিতে।সেইখান থেকে […]
পোশাকেও ঢেকে থাকে রাত্রীর নিবিড় কালো ঢেউ,তারই মধ্যে ভেসে থাকে অনুজ্জ্বল নক্ষত্রের তিল।অতখানি দূর থেকে গেঁথে যায় চোখের মণিতে।সেইখান থেকে […]
আদর-প্রসঙ্গে আমি ইচ্ছে করে সীমারেখা লঙ্ঘন করেছিযাতে তুমি ক্রোধান্বিত রক্তজবা হয়ে যেতে পারোহঠাৎ নীরব হয়ে যাতে দূরে সরে যেতে পারো।
যদিও-বা ক্লিওপেট্রা দেখা দিয়েছিল একবার,উদ্ভাসিত ছিল তার সবই;তবুও আঁকিনি আমি নাগলিঙ্গমের কোনো ছবি।আমি তো বলেছি শুধু নাগেশ্বর কুসুমের কথা;সাক্ষী আছে
যেহেতু তুমিই বলেছিলে বাকি অংশ »
হয়তোবা ইউক্যালিপটাসবংশে আমার জন্ম হয়েছিল গত শতাব্দীতে।প্রচুর কান্নার জল ক্রমাগত সঞ্চয় করেছি,তবু আমি কাঁদতে পারি না। আমি স্থির বিষণ্ণতা—এতটা আমি
তোমাকে দেখবো বলে একবার কী কাণ্ডটাইনা করেছিলাম‘আগুন আগুন’ বলে চিৎকার করেসমস্ত পাড়াটাকে চমকে দিয়েতোলপাড় করেসুখের গেরস্তালিতে ডুবে-যাওয়া লোকজনদেরবড়শি-গাঁথা মাছের মতোবাইরে
১দু’হাত জুড়ে দৈব-অভিশাপ,যেখানেই ছোঁয়া লাগে কালো দাগ পড়ে।বহুজন্মকাল আগে একবার আমিএকাকিনী জিরাফকে একটু করে ছুঁয়ে দেখেছিলাম গোপনে। আমার দু’হাতে শুধু
ছুঁয়ে দেখা এবং হীরক সন্ধান বাকি অংশ »
হাওয়াকে অনেক বুঝিয়েছি।এ রকম ছোটাছুটি ভালো নয়, শান্ত হও, ধীরস্থির হও;খানিক বিশ্রাম নাও ঘাসের ওপর,ফড়িঙের সাথে গল্প করো। দিন নেই
ওকে নিয়ে আমি আর পারছি না— বেয়াড়া, নিলাজ,যখনতখন আমাকে অস্থির করে,উদ্বিগ্ন হয়ে তাকে খুঁজি। ঘুড়ির মেলায় কিংবা সাপের খেলায়, যখন