এক পৌরাণিক দেবীর গল্প
এক চন্দন-ঘষা রাতে ছোট্ট পুতুলের মতোএই পৃথিবীতে বেড়াতে এলেন মা।শেকলের গোলাকার দোলনাগুলিহাওয়ার হাতে একটু মজার দোল দিতে দিতেতিনি চলেছেন, চলেছেন, […]
এক পৌরাণিক দেবীর গল্প বাকি অংশ »
এক চন্দন-ঘষা রাতে ছোট্ট পুতুলের মতোএই পৃথিবীতে বেড়াতে এলেন মা।শেকলের গোলাকার দোলনাগুলিহাওয়ার হাতে একটু মজার দোল দিতে দিতেতিনি চলেছেন, চলেছেন, […]
এক পৌরাণিক দেবীর গল্প বাকি অংশ »
পাঁচপ্রদীপের শিখার ওপর হাত পাতায় নিয়ে সামান্য ওমটুকুতোদের মাথায় ছোঁয়াই খোকাখুকু কিন্তু কখন কেউ জানে না কবেএ হাতখানি পঞ্চপ্রদীপ হবে
মা-ও যেন কবিতা লেখেন বাকি অংশ »
মা-কে নিয়ে আমার খুব গর্ব ছিলআমার জন্মের সময় আমি তো জন্মাইনি –সুতরাং, জন্মদাত্রী ব’লে নয়। আসলেমা খুব গুছিয়ে বলতে পারতজন্মের
মা আছেন আকাশে নক্ষত্রের মেলায়কেউ জানে না, আমি জানি কোন তারাটিআমার মা,ঐ তারার আলোতে আমি পথ চলিঅন্ধকারে, ঝলমলে, দিনের ধন্দে
ওখানে ভীষণ খরায় ফসলের চরাচরে পাখা মেলে বোসেছে একবন্ধ্যার বাজপাখি, তার ঠোঁটের বিষ আমার রক্তের শহরে ঢুকেছেশত্রুসেনারা যেমন বিজয়গর্বে ঢোকে
তাঁর ছায়া তাঁরই মতো থাকেউঠোন, বাগান, শান বাঁধানো ঘাটেসন্ধ্যা যখন নামেহাতের মুঠোয় কমলালেবু, কমলালেবুর ঘ্রাণেদীর্ঘ চুলে গন্ধ-বাতাস খেলেআমার তখন কী-ই
মাটির দাওয়ায় খুদে মাস্টার ক্লাস সিক্সের গুটুলিহাতে বেত নেই, তর্জনি তোলা, নাকের ডগায় চশমাখেলনা চশমা, চশমা ছাড়া কি মাস্টার সাজা
পালকি, যাও, হারানো আমার মাকে খুঁজে নিয়ে এসো।অস্পৃশ্যের মত এক পীড়নের দিনে চাই রাজবধূরূপে মাকে পেতে।মাকে পেলে দুই গালে হাজার
আমি ভীষণ ভালোবাসতাম আমার মা-কে—কখনও মুখ ফুটে বলি নি।টিফিনের পয়সা বাঁচিয়েকখনও কখনও কিনে আনতাম কমলালেবু—শুয়ে শুয়ে মা-র চোখে জলে ভ’রে
মা’র দুঃখগুলোর ওপর গোলাপ-জল ছিটিয়ে দেওয়ার ইচ্ছে ছিল,যেন দুঃখগুলো সুগন্ধ পেতে পেতে ঘুমিয়ে পড়ে কোথাওঘুমটি ঘরের বারান্দায়, কুয়োর পাড়ে কিম্বা