আমি
আমারই চেতনার রঙে পান্না হল সবুজ, চুনি উঠল রাঙা হয়ে । আমি চোখ মেললুম আকাশে, জ্বলে উঠল আলো পুবে পশ্চিমে । গোলাপের দিকে চেয়ে বললুম […]
আমারই চেতনার রঙে পান্না হল সবুজ, চুনি উঠল রাঙা হয়ে । আমি চোখ মেললুম আকাশে, জ্বলে উঠল আলো পুবে পশ্চিমে । গোলাপের দিকে চেয়ে বললুম […]
আমি ভিক্ষা করে ফিরতেছিলেমগ্রামের পথে পথে,তুমি তখন চলেছিলেতোমার স্বর্ণরথে।অপূর্ব এক স্বপ্ন-সমলাগতেছিল চক্ষে মম-কী বিচিত্র শোভা তোমার,কী বিচিত্র সাজ।আমি মনে ভাবেতেছিলেম,এ
বিপদে মোরে রক্ষা করো,এ নহে মোর প্রার্থনা-বিপদে আমি না যেন করি ভয়।দুঃখতাপে ব্যথিত চিতেনাই বা দিলে সান্ত্বনা,দুঃখে যেন করিতে পারি
আমরা দুজন একটি গাঁয়ে থাকি।সেই আমাদের একটিমাত্র সুখ।তাদের গাছে গায় যে দোয়েল পাখিতাহার গানে আমার নাচে বুক।তাহার দুটি পালন-করা ভেড়াচরে
এ দুর্ভাগ্য দেশ হতে, হে মঙ্গলময়,দূর করে দাও তুমি সর্ব তুচ্ছ ভয় –লোকভয়, রাজভয়, মৃত্যুভয় আর।দীনপ্রাণ দুর্বলের এ পাষাণভারএই চির
ওরে নবীন, ওরে আমার কাঁচা,ওরে সবুজ, ওরে অবুঝ,আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা।রক্ত আলোর মদে মাতাল ভোরেআজকে যে যা বলে বলুক
ওরে নবীন ওরে আমার কাঁচা বাকি অংশ »
গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা।কূলে একা বসে আছি, নাহি ভরসা।রাশি রাশি ভারা ভারা ধান কাটা হল সারা,ভরা নদী ক্ষুরধারা খরপরশা
তোমার কাছে চাই নি কিছু,জানাই নি মোর নাম–তুমি যখন বিদায় নিলেনীরব রহিলাম।একলা ছিলেম কুয়ার ধারেনিমের ছায়াতলে,কলস নিয়ে সবাই তখনপাড়ায় গেছে
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুররবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দিনের আলো নিবে এল,সুয্যি ডোবে-ডোবে।আকাশ ঘিরে মেঘ জুটেছেচাঁদের লোভে লোভে।মেঘের উপর মেঘ করেছে–রঙের উপর রঙ,মন্দিরেতে
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর বাকি অংশ »
খোকা মাকে শুধায় ডেকে–“এলেম আমি কোথা থেকে,কোন্খানে তুই কুড়িয়ে পেলি আমারে।’মা শুনে কয় হেসে কেঁদেখোকারে তার বুক বেঁধে–“ইচ্ছা হয়ে ছিলি