রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

অন্তর মম বিকশিত করো

অন্তর মম বিকশিত করোঅন্তরতর হে।নির্মল করো উজ্জ্বল করো,সুন্দর করো হে।জাগ্রত করো, উদ্যত করো,নির্ভয় করো হে।মঙ্গল করো, নিরলস নিঃসংশয় করো হে।অন্তর […]

অন্তর মম বিকশিত করো বাকি অংশ »

নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ

আজি এ প্রভাতে রবির করকেমনে পশিল প্রাণের ‘পর,কেমনে পশিল গুহার আঁধারে প্রভাত-পাখির গান!না জানি কেন রে এতদিন পরে জাগিয়া উঠিল

নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ বাকি অংশ »

দুঃসময়

যদিও সন্ধ্যা আসিছে মন্দ মন্থরে,সব সংগীত গেছে ইঙ্গিতে থামিয়া,যদিও সঙ্গী নাহি অনন্ত অম্বরে,যদিও ক্লান্তি আসিছে অঙ্গে নামিয়া,মহা আশঙ্কা জপিছে মৌন

দুঃসময় বাকি অংশ »

সন্ধ্যা ও প্রভাত

এখানে নামল সন্ধ্যা। সূর্যদেব, কোন্‌ দেশে, কোন্‌ সমুদ্রপারে, তোমার প্রভাত হল।অন্ধকারে এখানে কেঁপে উঠছে রজনীগন্ধা, বাসরঘরের দ্বারের কাছে অবগুণ্ঠিতা নববধূর

সন্ধ্যা ও প্রভাত বাকি অংশ »

দুজনে দেখা হল    

দুজনে দেখা হল মধুযামিনী রে–কেন কথা কহিল না, চলিয়া গেল ধীরে॥নিকুঞ্জে দখিনাবায় করিছে হায়-হায়,লতাপাতা দুলে দুলে ডাকিছে ফিরে ফিরে॥দুজনের আঁখিবারি

দুজনে দেখা হল     বাকি অংশ »

সাধারণ মেয়ে

আমি অন্তঃপুরের মেয়ে,চিনবে না আমাকে।তোমার শেষ গল্পের বইটি পড়েছি, শরৎবাবু,“বাসি ফুলের মালা’।তোমার নায়িকা এলোকেশীর মরণ-দশা ধরেছিলপঁয়ত্রিশ বছর বয়সে।পঁচিশ বছর বয়সের

সাধারণ মেয়ে বাকি অংশ »

বাঁশিওআলা

“ওগো বাঁশিওআলা,বাজাও তোমার বাঁশি,শুনি আমার নূতন নাম”— এই বলে তোমাকে প্রথম চিঠি লিখেছি,মনে আছে তো?আমি তোমার বাংলাদেশের মেয়ে।সৃষ্টিকর্তা পুরো সময়

বাঁশিওআলা বাকি অংশ »

একটি দিন

মনে পড়ছে সেই দুপুরবেলাটি। ক্ষণে ক্ষণে বৃষ্টিধারা ক্লান্ত হয়ে আসে, আবার দমকা হাওয়া তাকে মাতিয়ে তোলে।ঘরে অন্ধকার, কাজে মন যায়

একটি দিন বাকি অংশ »

হঠাৎ  দেখা

রেলগাড়ির কামরায় হঠাৎ দেখা,ভাবি নি সম্ভব হবে কোনোদিন।আগে ওকে বারবার দেখেছিলালরঙের শাড়িতেদালিম ফুলের মতো রাঙা;আজ পরেছে কালো রেশমের কাপড়,আঁচল তুলেছে

হঠাৎ  দেখা বাকি অংশ »

আমি যে বেসেছি ভালো এই জগতেরে

আমি যে বেসেছি ভালো এই জগতেরে;পাকে পাকে ফেরে ফেরেআমার জীবন দিয়ে জড়ায়েছি এরে;প্রভাত-সন্ধ্যারআলো-অন্ধকারমোর চেতনায় গেছে ভেসে;অবশেষেএক হয়ে গেছে আজ আমার

আমি যে বেসেছি ভালো এই জগতেরে বাকি অংশ »

Scroll to Top