খিদে
আবদুল হাইকরে খাই খাইএক্ষুনি খেয়ে বলেকিছু খাই নাই।লাউ খায় শিম খায়খেয়ে মাথা চুলকায়ধুলো খায়মুলো খায়মুড়ি সবগুলো খায়লতা খায় পাতা খায়বাছে […]
আবদুল হাইকরে খাই খাইএক্ষুনি খেয়ে বলেকিছু খাই নাই।লাউ খায় শিম খায়খেয়ে মাথা চুলকায়ধুলো খায়মুলো খায়মুড়ি সবগুলো খায়লতা খায় পাতা খায়বাছে […]
দোয়েল কোয়েল ময়না কোকিলসবার আছে গানপাখির গানে পাখির সুরেমুগ্ধ সবার প্রাণ। সাগর নদীর ঊর্মিমালারমন ভোলানো সুরনদী হচ্ছে স্রোতস্বিনীসাগর সমুদ্দুর। ছড়ায়
কাশ ভর্তি অনেক আকাশ, আকাশ বেশুমারআমার একটা আকাশ আছে রঙ জানো কি তার?গাঢ় সবুজ আকাশ আমার অনিন্দ্যসুন্দরআমার কোনো ঘর-বাড়ি নেই
অতীতকালে থাকতো না মাছ, গরিব লোকের পাতে।বাঁচতো গরিব কাঁচালংকা-পেঁয়াজ-পান্তাভাতে।খুব বড়জোড় জুটতো সাথে জল টলোমল ডালতাতেই গরিব গাপুস গুপুস সাবড়ে দিতো
শিম খেতে ভালো লাগেতবে হিমশিম না।মুরগির ডিম খাইহর্স-এর ডিম না!পৃথিবীতে কোথাও কিডিম পাড়ে ঘোড়া? –না।তাহলে ‘ঘোড়ার ডিম’যুক্তিটা খোঁড়া না?যেই ঘোড়া
হাতে নিয়ে ডাস্টার আর শাদা চকক্লাশে এসে ঢুকতেন প্রিয় শিক্ষক।জটিল অংক আর তার সমাধানলিখতেন বোঝাতেন প্রতিটি বিধান।কালো ‘ব্ল্যাক বোর্ডের’ কুচকুচে
ঢাক কুড়কুড় ঢাক কুড়কুড় ঢাকের শব্দ পাচ্ছি,দুর্গা পূজার উৎসবে তাই সবাই মিলে নাচছি।পূজার প্রসাদ লাড্ডু মিঠাই যত্তো খুশি খাচ্ছি,মণ্ডপে মণ্ডপে
দুর্গা পূজার ছুটিতে—চতুর্দিকে খুশির হাওয়াটেক্সাসে বা উটি-তে।ছেলেমেয়ের জুটিতেউড়ছে প্রজাপতির মতোপূজার মজা লুটিতে।গরিব ধনীর কুঠিতেশারদীয় চাঁদের আলোয়কুসুম হবেই ফুটিতে।আয় আমরা দু’টিতে—ভালোবেসে
দুর্গা পূজার ছুটিতে বাকি অংশ »
ঝকঝকে নীলাকাশ চকচকে শরতেধবধবে শাদা মেঘ পরতে ও পরতেপেঁজা পেঁজা মেঘগুলো ভেজা ভেজা নয়নেশরতের কবিতার পঙ্ক্তিটা চয়নে–সহসাই কী রকম কবি
শরতের নীলাকাশ রবীন্দ্র-সরণি… বাকি অংশ »
ডুমুরের ফুললাউয়ের জাংলাবনলতা সেনরূপসী বাংলাফড়িঙের ডানাদোয়েলের শিসঝরা পাতাদেরকথা ফিসফিসফিরে ফিরে আসাধানসিড়ি নদীপঞ্চমী চাঁদেছায়া নিরবধিপাখির পালকেবিষাদ-ছন্দরৌদ্রের রঙপাতার গন্ধজীবনানন্দজীবনানন্দ…ধবল জোৎস্নাচন্দ্রের ঝাঁজরূপালি আলোরমৃদু-কারুকাজবিহবল-দুখীস্বর্ণালি