আঁটুল বাঁটুল ছড়া
আঁটুল বাঁটুল শামলা সাঁটুল,শামলা গেছে হাটে।কুঁচবরন কন্যা যিনি,তিনি ঘুমান খাটে। খাট নিয়েছে বোয়াল মাছে,কন্যে বসে কাঁদে,ঘটি বাটি সব নিয়েছে,কিসে তবে […]
আঁটুল বাঁটুল শামলা সাঁটুল,শামলা গেছে হাটে।কুঁচবরন কন্যা যিনি,তিনি ঘুমান খাটে। খাট নিয়েছে বোয়াল মাছে,কন্যে বসে কাঁদে,ঘটি বাটি সব নিয়েছে,কিসে তবে […]
মেষরে মেষ তুই আছিস বেশ,মনে চিন্তার নেইকো লেশ। ডানে বললে ঘুরিস ডানে,বামে বললে বামে।হাবে ভাবে পৌঁছে যাবিসোজা মোক্ষধামে।চরায় টিমে তালের
কখনো আমার মাকে কোনো গান গাইতে শুনিনি।সেই কবে শিশু রাতে ঘুম পাড়ানিয়া গান গেয়েআমাকে কখনো ঘুম পাড়াতেন কি না আজ
নক্ষত্রপুঞ্জের মতো জলজ্বলে পতাকা উড়িয়ে আছো আমার সত্তায়।মমতা নামের প্রুত প্রদেশের শ্যামলিমা তোমাকে নিবিড়ঘিরে রয় সর্বদাই। কালো রাত পোহানোর পরের
বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণমালা বাকি অংশ »
মেঘনা নদী দেব পাড়িকল-অলা এক নায়ে।আবার আমি যাব আমারপাড়াতলী গাঁয়ে।গাছ-ঘেরা ঐ পুকুরপাড়েবসব বিকাল বেলা।দু-চোখ ভরে দেখব কতআলো-ছায়ার খেলা।বাঁশবাগানে আধখানা চাঁদথাকবে
দাউ দাউ পুড়ে যাচ্ছে নতুন বাজার।পুড়ছে দোকান-পাট, কাঠ,লোহা-লক্কড়ের স্তূপ, মসজিদ এবং মন্দির।দাউ দাউ পুড়ে যাচ্ছে নতুন বাজার। বিষম পুড়ছে চতুর্দিকে
বাংলাদেশ স্বপ্ন দ্যাখে একটি ব্রোঞ্জের মূর্তি, নিথর বিশাল,মাটি ফুঁড়ে জেগে ওঠে গভীর রাত্তিরে!মুখে শতাব্দীর গাঢ় বিশদ শ্যাওলা আর ভীষণ ফাটল,যেন
বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখে বাকি অংশ »
সারারাত নূর হোসেনের চোখে এক ফোঁটা ঘুমওশিশিরের মতো জমেনি, বরং তার শিরায় শিরায়জ্বলেছে আতশবাজি সারারাত, কী একভীষণ বিস্ফোরণ সারারাত জাগিয়ে
বুক তার বাংলাদেশের হৃদয় বাকি অংশ »
ধন্য সেই পুরুষ, নদীর সাঁতার পানি থেকে যে উঠে আসেসূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে;ধন্য সেই পুরুষ, নীল পাহাড়ের চূড়া থেকে যে নেমে
তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা,তোমাকে পাওয়ার জন্যেআর কতবার ভাসতে হবে রক্তগঙ্গায় ?আর কতবার দেখতে হবে খাণ্ডবদাহন ? তুমি আসবে ব’লে,
তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা বাকি অংশ »