ছাত্রদলের গান
আমরা শক্তি আমরা বল আমরা ছাত্রদল।মোদের […]
লেখা পড়া করে যেই।গাড়ী ঘোড়া চড়ে সেই।।লেখা পড়া যেই জানে।সব লোক তারে মানে।।কটু ভাষী নাহি হবে।মিছা কথা নাহি কবে।।পর ধন
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি ,সারাদিন আমি যেন ভালো হয়ে চলি।আদেশ করেন যাহা মোর গুরুজনে ,আমি যেন সেই কাজ
ভূতের মতন চেহারা যেমন, নির্বোধ অতি ঘোর।যা-কিছু হারায়, গিন্নি বলেন, “কেষ্টা বেটাই চোর।’উঠিতে বসিতে করি বাপান্ত, শুনেও শোনে না কানে।যত
শুধু বিঘে দুই ছিল মোর ভুঁই আর সবই গেছে ঋণে।বাবু বলিলেন, “বুঝেছ উপেন, এ জমি লইব কিনে।’কহিলাম আমি, “তুমি ভূস্বামী,
মনেরে আজ কহ যে,ভালো মন্দ যাহাই আসুকসত্যেরে লও সহজে।কেউ বা তোমায় ভালোবাসেকেউ বা বাসতে পারে না যে,কেউ বিকিয়ে আছে, কেউ
কোথায় যেতে ইচ্ছে করেশুধাস কি মা , তাই ?যেখান থেকে এসেছিলেমসেথায় যেতে চাই ।কিন্তু সে যে কোন্ জায়গাভাবি অনেকবার ।মনে
হাতে নিয়ে ডাস্টার আর শাদা চকক্লাশে এসে ঢুকতেন প্রিয় শিক্ষক।জটিল অংক আর তার সমাধানলিখতেন বোঝাতেন প্রতিটি বিধান।কালো ‘ব্ল্যাক বোর্ডের’ কুচকুচে
মৌমাছি, মৌমাছিকোথা যাও নাচি নাচিদাঁড়াও না একবার ভাই। ওই ফুল ফোটে বনেযাই মধু আহরণেদাঁড়াবার সময় তো নাই। ছোট পাখি, ছোট
বাদশা বাবর কাঁদিয়া ফিরিছে, নিদ নাহি চোখে তাঁর-পুত তাহার হুমায়ুন বুঝি বাঁচে না এবার আর!চারিধারে তার শনায়ে আসিছে মরণ-অন্ধকার। রাজ্যের