আরও নিচে
সিংহাসন থেকে একটু নিচে নেমে, পাথরেরসিঁড়ির উপর বসে থাকিএকা, চিবুক নির্ভরশীলচোখ লোকচক্ষু থেকে দূরে।‘সম্রাটের চেয়ে কিছু কম সম্রাটত্ব’ থেকে ছুটি […]
সিংহাসন থেকে একটু নিচে নেমে, পাথরেরসিঁড়ির উপর বসে থাকিএকা, চিবুক নির্ভরশীলচোখ লোকচক্ষু থেকে দূরে।‘সম্রাটের চেয়ে কিছু কম সম্রাটত্ব’ থেকে ছুটি […]
তুমি যেখানেই যাওআমি সঙ্গে আছি।মন্দিরের পাশে তুমি শোনো নি নিঃশ্বাস?লঘু মরালীর মতো হাওয়া উড়ে যায়জ্যোৎস্না রাতে নক্ষত্রেরা স্থান বদলায়ভ্রমণকারিণী হয়ে
বুকের ভিতরে যেন মুচড়ে উঠলো একুশে এপ্রিলএকুশে এপ্রিল, ওকি চুলের ভিতরে কার ক্ষীণ বজ্রমুষ্টি?বিষম লোভের মধ্যে ছুটোছুটি – দূর শহর,
বহুদিন পর প্রেমের কবিতা বাকি অংশ »
যদি নির্বাসন দাও, আমি ওষ্ঠে অঙ্গুরী ছোঁয়াবোআমি বিষপান করে মরে যাবো ।বিষন্ন আলোয় এই বাংলাদেশনদীর শিয়রে ঝুঁকে পড়া মেঘপ্রান্তরে দিগন্ত
তখন তোমার বয়স আশী, দাঁড়াবে গিয়ে আয়নায়নিজেই ভীষণ চমকে যাবে, ভাববে এ কে ? সামনে এ কোন ডাইনী ?মাথা ভর্তি
আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি তুই এসে দেখে যা নিখিলেশএই কী মানুষজন্ম? নাকি শেষপুরোহিত-কঙ্কালের পাশা খেলা! প্রতি সন্ধ্যেবেলাআমার বুকের
আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি বাকি অংশ »
কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনিছেলেবেলায় এক বোষ্টুমী তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিলশুক্লা দ্বাদশীর দিন অন্তরাটুকু
বাবা বললেন,অন্ধকারে একটুখানি দাঁড়িয়ে থাক আমার জন্যমাটির তলার একটা সুড়ঙ্গে নেমে গেলেনখুব আস্তে আস্তেআকাশে প্রান্ত নির্ণয় ভুল করে ছুটে গেল
তোমার পায়ে কাঁটা ফুটেছিল।টিটলাগড়ে আলপথে।তখন সন্ধ্যা ঝুঁকে পড়েছে।তুমি উ: বলতেই আমি বললাম, দাঁড়াও, নড়ো না।তোমার পায়ে আমি হাত দেবো, এ
–কী চাও আমার কাছে?–কিছু তো চাইনি। আমি!–চাওনি তা ঠিক। তবু কেনএমন ঝড়ের মতো ডাক দাও?–জানি না। ওদিকে দ্যাখোরোদ্দুরে রুপোর মতো
যা চেয়েছি, যা পাবো বাকি অংশ »