জসীম উদ্দীন

ধন্য তুমি

ধন্য মুজিব ধন্য –বাংলা মায়ের মুক্তি এলোএমন ছেলের জন্য –ভন্ড নেতার পোষাক পরেদেশ খেয়েছে মীর জাফরেওদের মতো হওনি তুমিভিন দেশিদের

বাকি অংশ »

মুজিব

সবুজ শ্যামল বনভূমি মাঠ নদীতীর বালুচরসবখানে আছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ঘর। সোনার দেশের মাঠে মাঠে ফলে সোনাধান রাশি রাশিফসলের হাসি

বাকি অংশ »

গাধার কান

একটা দড়ির দুদিক থেকে টানছে দুদল ছেলেতাই না দেখে বনের বানর লাফায় খেলা ফেলে।সকল বানর ফন্দি আঁটে জবর মজার খেলাএমন

বাকি অংশ »

পণ্ডশ্রম

এই নিয়েছে ঐ নিল যাঃ! কান নিয়েছে চিলে,চিলের পিছে মরছি ঘুরে আমরা সবাই মিলে।কানের খোঁজে ছুটছি মাঠে, কাটছি সাঁতারবিলে,আকাশ থেকে

বাকি অংশ »

বৃষ্টি

কেঁদেও পাবে না তাকে বর্ষার অজস্র জলধারে।ফাল্গুন বিকেলে বৃষ্টি নামে।শহরের পথে দ্রুত অন্ধকার।লুটোয় পাথরে জল, হাওয়া তমস্বিনী;আকাশে বিদ্যুৎজ্বলা বর্শা হানে

বাকি অংশ »

ইলশে গুঁড়ি

ইলশে গুঁড়ি ! ইলশে গুঁড়ি !ইলিশ মাছের ডিম ।ইলশে গুঁড়ি ! ইলশে গুঁড়ি!দিনের বেলায় হিম ।কেয়াফুলে ঘুণ লেগেছে,পড়তে পরাগ মিলিয়ে

বাকি অংশ »

অঘ্রাণ

আমি এই অঘ্রাণেরে ভালোবাসি- বিকেলের এই রঙ- রঙের শূন্যতারোদের নরম রোম- ঢালু মাঠ- বিবর্ণ বাদামি পাখি- হলুদ বিচালিপাতা কুড়াবার দিন

বাকি অংশ »

বাবা আর মা

বাবাও নাকি ছোট্ট ছিলেনমা ছিলেন একরত্তিঠাম্মি দিদু বলেন, এসবমিথ্যে নয় সত্যি।বাবা ছিলেন আমার সমানটুয়ার সমান মাবাবা চড়তেন কাঠের ঘোড়ায়মা দিতেন

বাকি অংশ »

কফিন কাহিনী


চারজন দেবদূত এসে ঘিরে আছে একটি কফিন
একজন বললো দেখো ভিতরে রঙিন
রক্তমাখা জামা ছিলো হয়ে গেছে ফুলচোখ দুটি মেঘে মেঘে ব্যথিত

বাকি অংশ »

বাঙালি, একটি ফিনিক্সপাখি

আমরা বাহান্নতে মরেছি দলে দলে,
আমরা একাত্তরে মরেছি ঝাঁকে ঝাঁকে,
আমরা পঁচাত্তরে মরেছি সপরিবারে।

 প্রতিটি মৃত্যুর পর আমরা আবার জেগে উঠেছি,
যেভাবে জেগে

বাকি অংশ »

কোন এক মাকে

“কুমড়ো ফুলে ফুলেনুয়ে পড়েছে লতাটা,সজনে ডাঁটায়ভরে গেছে গাছটা,আর, আমি ডালের বড়িশুকিয়ে রেখেছি—খোকা তুই কবে আসবি!কবে ছুটি?” চিঠিটা তার পকেটে ছিল,

বাকি অংশ »
Scroll to Top