আমি একদিন সন্ধ্যা হবঅন্ধকারে হারিয়ে ফেলে খুঁজবে যখনবটের ধারে ধানসিঁড়িদের কান্না হবো।মাঝির হঠাৎ অবাক ভুলে বৈঠা হারা নায়ের মতনআমিও অমন

আমায় দিও জল,জল ধরতে তোমার অমনশুভ্র করতল।আমায় দিও নদী,বেহিসেবী ভেসে যাওয়ারইচ্ছে নিরবধি।একটা আকাশ দিও,তার বিনিময় এই জনমেরহিসেব সকল নিও।নীল জোছনাও

বৃষ্টি এলেই তোমার চুলে খানিক ভুলে গন্ধ নেব,তোমার ঠোঁটেই খুঁজব নেশা, নিকোটিনটা বন্ধ দেব।বেহিসেবি হাটবাজারে, ছেড়েই দেব দামাদামি,বৃষ্টি এলেই বদলে

এই যে তুমি খুন করছো মানুষ,এই যে তুমি রক্তে রাঙাও হাত,রক্ত কি আর ধর্মের রঙ জানে?ধর্ম জানে রক্তের কোনো জাত?এই

শোনো, কাজল চোখের মেয়ে,আমার দিবস কাটে, বিবশ হয়ে,তোমার চোখে চেয়ে।দহনের দিনে কিছু মেঘ কিনে,যদি ভাসে মধ্য দুপুর,তবু মেয়ে জানে,তার চোখ

ডাস্টবিনেরা কষ্ট জমা করে রাখে,অদ্ভুত সব কষ্ট। উচ্ছিষ্টের কষ্ট, অবশিষ্টের কষ্টঅপেক্ষার কষ্ট, উপেক্ষার কষ্টরাতের কিংবা ক্ষুধার্তের কষ্ট।ডাস্টবিন দেখে ঝকঝকে ডাইনিঙরাসুগন্ধি

মানুষ বড় অভিমানী প্রাণীসে চায়,তার মন খারাপ হলেপ্রিয় মানুষটাকে না বললেওসে বুঝে ফেলুক।ফোন করে খানিক ম্লান গলায়‘হ্যালো’ বলতেই ওপারের মানুষটা

কতকাল ভালোবাসা হয় না নিজেকে।অথচ, যেই মানুষটা উধাও হলো একলা রেখে,তার জন্য বুকের ভেতর কান্না জমে,রাত্রি জানে ঘুম জমে না

যেতে চাইলে যেওনিয়ম করে বুকের ব্যথার ওষধটুকু খেও।রোজ সকালে ঘুমটা ভেঙে একটুখানি হেঁটো,সুখের সকল গল্প এবার যত্ন করে এঁটো। যেতে

আমি ভীষণ একলা মানুষ,আমি ভীষণ আমার ভেতর থাকি।যত্ন করে খুব খেয়ালে রোজ,‘আমি’টাকে আমার ভেতর রাখি আমি ভীষণ অভিমানের মেঘ,আমি ভীষণ ক্লান্ত

আমার একদিন সব হবে-খাঁ খাঁ রোগে তোমার মতন, অমন একটা ছাতা হবেবাদল দিনে বৃষ্টিভেজা, নীল মলাটের খাতা হবে।ভোরের বেলা পা

আমি ভাবতাম পথ হাঁটলেই পথ ফুরোবেকাঁটা ডিঙালেই শিশিরভেজা আস্ত গোলাপ।আমি ভাবতাম রাত পোহালেই সকাল হবে রোজ,