মোতাহার হোসেন কে লেখা কাজী নজরুলের চিঠি
১৫ জুলিয়াটোলা স্ট্রীট, কলিকাতা০৮-০৩-২৮সন্ধ্যা প্রিয় মতিহার,পরশু বিকালে এসেছি কোলকাতা । ওপরে ঠিকানাই আছে । ওর আগেই আসবার কথা ছিল । […]
মোতাহার হোসেন কে লেখা কাজী নজরুলের চিঠি বাকি অংশ »
১৫ জুলিয়াটোলা স্ট্রীট, কলিকাতা০৮-০৩-২৮সন্ধ্যা প্রিয় মতিহার,পরশু বিকালে এসেছি কোলকাতা । ওপরে ঠিকানাই আছে । ওর আগেই আসবার কথা ছিল । […]
মোতাহার হোসেন কে লেখা কাজী নজরুলের চিঠি বাকি অংশ »
১ জুলাই ১৯৩৭ কল্যাণীয়াসু, তোমার পত্র পেয়েছি সেদিন নব বর্ষার নবঘন-সিক্ত প্রভাতে। মেঘ মেদুর গগনে সেদিন অশান্ত ধারায় বারি ঝরছিল।
নার্গিসকে লেখা চিঠি বাকি অংশ »
তুমি অমন ক’রে গো বারে বারে জল-ছল-ছল চোখে চেয়ো না,জল-ছল-ছল চোখে চেয়ো না।ঐ কাতর কন্ঠে থেকে থেকে শুধু বিদায়ের গান
হয়ত তোমার পাব’ দেখা,যেখানে ঐ নত আকাশ চুমছে বনের সবুজ রেখা।।ঐ সুদূরের গাঁয়ের মাঠে,আ’লের পথে বিজন ঘাটে;হয়ত এসে মুচকি হেসেধ’রবে
আমার আপনার চেয়ে আপন যে জনখুঁজি তারে আমি আপনার,আমি শুনি যেন তার চরণের ধ্বনিআমারি তিয়াসী বাসনায়।।আমারই মনের তৃষিত আকাশেকাঁদে সে
ঘোম্টা-পরা কাদের ঘরের বৌ তুমি ভাই সন্ধ্যাতারা?তোমার চোখে দৃষ্টি জাগে হারানো কোন্ মুখের পারা।।সাঁঝের প্রদীপ আঁচল ঝেঁপেবঁধুর পথে চাইতে বেঁকেচাউনিটি
ভালোবাসা মানে দুজনের পাগলামি,পরস্পরকে হৃদয়ের কাছে টানা;ভালোবাসা মানে জীবনের ঝুঁকি নেয়া,বিরহ-বালুতে খালিপায়ে হাঁটাহাঁটি; ভালোবাসা মানে একে অপরের প্রতিখুব করে ঝুঁকে
বুক পেতে শুয়ে আছি ঘাসের উপরে চক্রবালেতোমার ধানের মুখে ধরে আছি আর্ত দুই ঠোঁটতুমি চোখ বন্ধ করো, আমিও দুচোখ ঢেকে
বুক পেতে শুয়ে আছি ঘাসের উপরে চক্রবালে বাকি অংশ »
বুকের মধ্যে বৃষ্টি নামে, নৌকা টলোমলোকূল ছেড়ে আজ অকূলে যাই এমনও সম্বলসেই নিকটে—হয়তো ছিলো বৃষ্টি আসার আগেচলচ্ছক্তিহীন হয়েছি, তাই কি
একবার তুমি ভালোবাসতে চেষ্টা করদেখবে, নদীর ভিতরে, মাছের বুক থেকে পাথর ঝরে পড়ছেপাথর পাথর পাথর আর নদী সমুদ্রের জলনীল পাথর