প্রেমের কবিতা
আমাদের সেই কথোপকথন, সেই বাক্যালাপগুলি টেপ করে রাখলে পৃথিবীর যে-কোনো গীতি কবিতার শ্রেষ্ঠ সঙ্কলন হতে পারতো; হয়তো আজ তার কিছুই […]
আমাদের সেই কথোপকথন, সেই বাক্যালাপগুলি টেপ করে রাখলে পৃথিবীর যে-কোনো গীতি কবিতার শ্রেষ্ঠ সঙ্কলন হতে পারতো; হয়তো আজ তার কিছুই […]
জীবন-মরণের স্রোতের ধারাযেখানে এসে গেছে থামিসেখানে মিলেছিনু সময়হারাএকদা তুমি আর আমি।চলেছি আজ একা ভেসেকোথা যে কত দূর দেশে,তরণী দুলিতেছে ঝড়ে–এখন
আজিকার দিন না ফুরাতেহবে মোর এ আশা পুরাতে–শুধু এবারের মতোবসন্তের ফুল যতযাব মোরা দুজনে কুড়াতে।তোমার কাননতলে ফাল্গুন আসিবে বারম্বার,তাহারি একটি
১স্তব্ধরাতে একদিননিদ্রাহীনআবেগের আন্দোলনে তুমিবলেছিলে নতশিরেঅশ্রুনীরেধীরে মোর করতল চুমি–“তুমি দূরে যাও যদি,নিরবধিশূন্যতার সীমাশূন্য ভারেসমস্ত ভুবন মমমরুসমরুক্ষ হয়ে যাবে একেবারে।আকাশবিস্তীর্ণ ক্লান্তিসব শান্তিচিত্ত
স্তব্ধ হল দশ দিক নত করি আঁখি–বন্ধ করি দিল গান যত ছিল পাখি।শান্ত হয়ে গেল বায়ু, জলকলস্বরমুহূর্তে থামিয়া গেল, বনের
নিত্য তোমায় চিত্ত ভরিয়াস্মরণ করি,বিশ্ববিহীন বিজনে বসিয়াবরণ করি;তুমি আছ মোর জীবন মরণহরণ করি।তোমার পাই নে কূল–আপনা-মাঝারে আপনার প্রেমতাহারো পাই নে
ওই দেহ-পানে চেয়ে পড়ে মোর মনেযেন কত শত পূর্বজনমের স্মৃতি।সহস্র হারানো সুখ আছে ও নয়নে,জন্ম-জন্মান্তের যেন বসন্তের গীতি।যেন গো আমারি
আমরা দুজন একটি গাঁয়ে থাকিসেই আমাদের একটিমাত্র সুখ,তাদের গাছে গায় যে দোয়েল পাখিতাহার গানে আমার নাচে বুক। তাহার দুটি পালন-করা
তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছিশত রূপে শত বারজনমে জনমে, যুগে যুগে অনিবার।চিরকাল ধরে মুগ্ধ হৃদয়গাঁথিয়াছে গীতহার,কত রূপ ধরে পরেছ গলায়,নিয়েছ সে উপহারজনমে
তুমি আমাকে ভুলে যাবে, আমি ভাবতেই পারি না।আমাকে মন থেকে মুছে ফেলেতুমিআছো এই সংসারে, হাঁটছো বারান্দায়, মুখ দেখছোআয়নায়, আঙুলে জড়াচ্ছো
যদি তুমি ফিরে না আসো বাকি অংশ »